তবে এ বিষয়ে ইরাক সরকারের পক্ষ থেকে তুরস্কের বিরুদ্ধে কঠোর সমালোচনা রয়েছে।
শুক্রবার (২৯ এপ্রিল) তুরস্কের ক্ষমতাসীন জাস্টিস অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট পার্টি বা একেপি এক রূদ্ধদ্বার বৈঠকে বসে। সেখানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুলাইমান সোইলু বলেন, ইরাকের আধা-স্বায়ত্বশাসিত কুর্দিস্তান অঞ্চলের কাছে আঙ্কারা সামরিক অভিযান জোরদার করবে।
তিনি বলেন, সিরিয়ায় আমরা যেভাবে সামরিক ঘাঁটি প্রতিষ্ঠা করেছি সেভাবেই ইরাকেও ঘাঁটি গড়ব। এসময় তিনি ইরাকি কুর্দিস্তানের দুহোক প্রদেশের মেতিনা অঞ্চলের কৌশলগত গুরুত্বের কথা তুলে ধরেন। এই অঞ্চল হচ্ছে কান্দিলের রুট। ইরাকি কুর্দিস্তানের পর্বতময় কান্দিল এলাকায় কুর্দি গেরিলার ব্যাপক তৎপরতা রয়েছে।
তুরস্কের পিকেকে কুর্দি গেরিলারা কয়েক দশক ধরে আলাদা রাষ্ট্রের জন্য লড়াই করে আসছে। তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্ব এলাকা থেকে ইরাকের উত্তরাঞ্চল পর্যন্ত তাদরে তৎপরতা বিস্তৃত। আঙ্কারা পিকেকে গেরিলাদেরকে সন্ত্রাসী হিসেবে বিবেচনা করে। প্রায়ই তুর্কি সেনারা ইরাক সীমান্তে কুর্দি গেরিলাদের ওপর হামলা চালায়।