সোমবার (৩ মে) শুরু হওয়া সভার উদ্বোধন করবেন এডিবির প্রেসিডেন্ট মাসাতসোগো আসাকাওয়া। এ ছাড়া বিভিন্ন দেশের মন্ত্রী, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ সভায় অংশ নেবেন।
এবার তিন দিনব্যাপী সভায় বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা অনলাইনে বিভিন্ন সেমিনার ও আলোচনা সভায় যুক্ত হবেন। তিন দিনে ২৩টি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে। এসব অধিবেশনে করোনা–পরবর্তী অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার, করোনাকালে নারীর সুরক্ষা, পরিবেশবান্ধব উন্নয়ন, ডিজিটাল রূপান্তর, জ্বালানি নীতি—এসব বিষয়ে আলোচনা হবে।
বাংলাদেশের জন্য এবারের বার্ষিক সাধারণটি সভা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, করোনার টিকা কিনতে এডিবি থেকে ৯৪ কোটি ডলার পাওয়ার সিদ্ধান্ত হতে পারে এবারের সভায়। টাকার অঙ্কে যার পরিমাণ প্রায় আট হাজার কোটি টাকা। এই অর্থ পাওয়া গেলে টিকা কেনায় কোনো দাতা সংস্থার কাছ থেকে এটিই হবে সর্বোচ্চ অর্থপ্রাপ্তি। ইতিমধ্যে এই অর্থ পাওয়া নিয়ে আলোচনা চলছে।
বার্ষিক সভায় বাংলাদেশের টিকার অর্থ পাওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত না হলেও কোন দেশ কীভাবে পেতে পারে, কোথায় খরচ করার প্রয়োজন—এসব নিয়ে আলোচনা হবে।
এবারের বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও বর্তমানে ইউএস স্পেশাল প্রেসিডেনশিয়াল এনভয় ফর ক্লাইমেট জন কেরি একটি কর্ম–অধিবেশনে অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে। বার্ষিক সভায় বাংলাদেশের টিকার অর্থ পাওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত না হলেও কোন দেশ কীভাবে পেতে পারে, কোথায় খরচ করার প্রয়োজন—এসব নিয়ে আলোচনা হবে। এবারের বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও বর্তমানে ইউএস স্পেশাল প্রেসিডেনশিয়াল এনভয় ফর ক্লাইমেট জন কেরি একটি কর্ম–অধিবেশনে অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে।