বি.১.৬১৭- নামে পরিচিত ভাইরাসটির অস্তিত্ব দেশটির দুই শ্রমিকের দেহে পাওয়া গেছে। গত এপ্রিলে তারা সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ওমান থেকে ফিরেছেন বলে সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন ফিলিপাইনের মহামারিবিদ্যা ব্যুরোর পরিচালক অ্যালিথিয়া ডি গুজম্যান।
এদিকে করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা এবং নেপাল থেকে সব ধরনের প্রবেশ সাময়িক স্থগিত রেখেছে পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপ রাষ্ট্রটি।
বিশেষজ্ঞদের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, করোনার ভারতীয় এই নতুন ধরনটি তুলনামূলক বেশি সংক্রামক। শুধু তাই নয়, টিকা গ্রহণ করা ব্যক্তির রোগ প্রতিরোধও ক্ষমতা কিছুটা হলেও ভাঙতে সক্ষম ভাইরাসের নতুন এই ধরনটি। আগে করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন, এমন ব্যক্তিকেও আবার আক্রান্ত করতে সক্ষম ভাইরাসের ডবল মিউটেশান। তাই বিজ্ঞানীরা ভারতের করোনার এই ধরন নিয়ে বেশি চিন্তিত।
করোনার ভারতীয় এ ধরনটি এরইমধ্যে কমপক্ষে ২০টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। সবশেষ এ তালিকায় যুক্ত হয়েছে ফিলিপাইনের নাম।
সবশেষ তথ্যানুযায়ী, ফিলিপাইনে ১১ লাখের বেশি মানুষ কোভিড-১৯ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। মারা গেছেন ১৮ হাজার ৫৬২ জন। সুস্থ হয়েছেন ১০ লাখ ৩০ হাজারের বেশি।