শনিবার (২৯ মে) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা বিবিসি।
এই বাজেটে বিভিন্ন নতুন ধরনের সামাজিক কর্মসূচি এবং জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বড় অঙ্কের বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এই প্রস্তাবনা এখন মার্কিন কংগ্রেসের চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায়। যদিও এটিকে ‘অস্বাভাবিক খরুচে’ বলে আখ্যায়িত করেছেন রিপাবলিকান সিনেটর লিন্ডসে গ্রাহাম।
এই বাজেট পরিকল্পনায় ২০৩১ নাগাদ যুক্তরাষ্ট্রের ঋণের পরিমাণ জিডিপির ১১৭ শতাংশ বাড়বে। যা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন সময়ের চেয়েও বেশি।
যদিও প্রস্তাবিত এই বাজেটে ৩ ট্রিলিয়ন ডলার ট্যাক্স আদায়ের পরিকল্পনা করা হয়েছে কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের ট্যাক্স, মূলধন এবং আয়কর বৃদ্ধির মাধ্যমে। দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিদায়ী বছরের প্রস্তাবিত বাজেটের পরিমাণ ছিল ৪ দশমিক ৮ ট্রিলিয়ন ডলার।
বাইডেনের প্রস্তাবিত বাজেটে দেড় ট্রিলিয়ন ডলার ধরা হয়েছে পেন্টাগন এবং অন্যান্য সরকারি দফতরের ব্যয় হিসেবে। এছাড়া পূর্বঘোষিত দুই পরিকল্পনা কর্মসংস্থান ও পরিবার পরিকল্পনায় ধরা হয়েছে যথাক্রমে ২ দশমিক ৩ এবং ১ দশমিক ৮ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার।
এ বাজেট প্রস্তাবনার বিষয়ে বাইডেন বলেন, ‘সরাসরি মার্কিন জনগণের পেছনে বিনিয়োগ আমাদের দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করবে এবং দীর্ঘমেয়াদে সরকারি কোষাগারকে সমৃদ্ধ করে তুলবে।’