অর্থাৎ, প্রতি শেয়ারের মূল্য যদি ১ টাকা হয় তবে এই অর্থবছরের শেষে শেয়ারের মালিকের হাতে উঠবে মোট ৬ টাকা ৫০ পয়সা। ফলে হইচই পড়ে গিয়েছে শেয়ার বাজারে।
আগামী মাস অর্থাৎ জুলাইয়ের ১৭ তারিখ এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য ব্যাংক কর্তৃপক্ষ একটি বার্ষিক সাধারণ সভার ( এজিএম) ঘোষণা করেছে। ওই এজিএমে এই লভ্যাংশের বিষয়টি নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে।
উল্লেখ্য, লভ্যাংশের যে সিদ্ধান্ত ওই এজিএমেএ নেওয়া হবে তা ব্যাংকের বার্ষিক নিট মুনাফার বাইরে গিয়ে প্রদান করা হবে। অর্থাৎ যাঁদের হাতে শেয়ার রয়েছে, তাঁরা মুনাফা ব্যতিরেকেও ওই টাকা পাবেন। এজিএমে অনুমোদন করলে ওই টাকা হাতে আসবে ২০২১ সালের আগস্ট মাসের ২ তারিখের মধ্যে।
চতুর্থ ধাপে এখনও অবধি ব্যাংকের মোট লভ্যাংশের পরিমাণ ৮ হাজার ১৮৬ কোটি ৫১ লাখ টাকা। গতবছরের চেয়ে লভ্যাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে ১৮ দশমিক ১ শতাংশ। গত বছর মার্চে লভ্যাংশ ছিল ৬ হাজার ৯২৭ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। অর্থাৎ বিগত একবছরে ব্যাংকের মোট আয় বেশ ঊর্ধ্বমুখী।
চলতি বছর মার্চের শেষে ব্যাংকের সুদের হার ১৭ হাজার ১২০ কোটি ২ লাখ টাকা। বিগত বছরে এই সময়ে ব্যাংকের মোট সুদের হার হিসাব ছিল ১৫ হাজার ২০৪ কোটি ১ লাখ টাকা। অর্থাৎ গতবছরের চেয়ে এই বছর সুদের উপর ভিত্তি করে ব্যাংকের আয় মোট ১২ দশমিক ৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।