যুক্তরাজ্য স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে, একদিন আগেও যুক্তরাজ্যে করোনায় প্রাণহানির সংখ্যা ছিল ৭৫৯ জনে। ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে সেই সংখ্যা বেড়ে এক হাজার ১৯ জনে পৌঁছেছে।
ব্রিটেনের স্বাস্থ্য বিভাগ বলছে, শনিবার পর্যন্ত দেশে এক লাখ ২০ হাজার ৭৭৬ জনের করোনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৭ হাজার ৮৯ জনের শরীরের করোনার উপস্থিতি নিশ্চিত হওয়া গেছে।
এদিকে, শনিবার দেশটির স্কটল্যান্ডবিষয়ক মন্ত্রী অ্যালিস্টার জ্যাকের শরীরে করোনাভাইরাসের মৃদু উপসর্গ ধরা পরার পর স্বেচ্ছা আইসোলেশনে গেছেন। এর আগে শুক্রবার এক ভিডিও বার্তায় নিজের করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার খবর দেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্র বরিস জনসন। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ১০ নং ডাউনিং স্ট্রিটে আইসোলেশনে আছেন তিনি।
দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী ম্যাট হ্যানকক ও ইংল্যান্ডের প্রধান মেডিক্যাল কর্মকর্তা অধ্যাপক ক্রিস হুইটিও করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী করোনা সংক্রমিত হওয়ার আগে সামাজিক দূরত্ব মেনে চলেননি বলে অভিযোগ উঠেছে।
করোনা সংক্রমণের ঘটনা বাড়তে থাকলে আগামী মাসে দেশটিতে সামাজিক দূরত্ববিষয়ক বিধি-নিষেধের ওপর আরও কড়াকড়ি আরোপ করা হতে পারে বলে সতর্ক করে দিয়েছেন ব্রিটিশ সরকারের একাধিক উপদেষ্টা।