এ যাত্রায় তার সাথে ছিলেন তার ভাই মার্ক বেজোস, মহাকাশে পাড়ি দেয়ার দৌড়ের একজন পথপ্রদর্শক হিসেবে পরিচিত ৮২ বছর বয়সী ওয়ালি ফাঙ্ক এবং ১৮ বছর বয়সী একজন শিক্ষার্থী।
তারা এমন একটি ক্যাপসুলে করে এই ভ্রমণ করেছেন যার জানালা গুলো বড় থাকায় পৃথিবীর চমকপ্রদ দৃশ্য উপভোগের সুযোগ পেয়েছেন।
পরিভ্রমণ শেষে মাত্র ১০ মিনিট ১০ সেকেন্ডের মাথায় ক্যাপসুলটি পৃথিবীতে ফিরে আসে। নিজের অভিজ্ঞতা প্রকাশ করতে গিয়ে জেফ বেজোস আনন্দে চিৎকার করে বলেন: ‘‘সেরা দিন!’’
বেজোসের সংস্থা ব্লু অরিজিন এই নিউ শেপার্ড নামে রকেটটি তৈরি করেছে। এটি মহাকাশ পর্যটনের জন্য ক্রমবর্ধমান বাজারের চাহিদা পূরণের জন্যই নকশা করা হয়েছে।
অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা মিঃ বেজোস এবং তার ‘‘বিলিয়নিয়ার স্পেস রেস’’-এর অন্যান্য অংশগ্রহণকারীরা অবশ্য এর জন্য কিছুটা সমালোচনার মুখেও পড়েছেন। অনেকে এটাকে কিছু অতি-ধনীদের আনন্দ ভ্রমণ হিসেবে দেখছেন।
সমালোচকরা বলছেন, এই অর্থ কর্মীদের বেতন বৃদ্ধি বা জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ব্যয় করা যেতে পারে।
তবে মি. বেজোস জোর দিয়ে বলেছেন যে তার একটি পরিবেশগত পরিকল্পনাও রয়েছে। সূত্র: বিবিসি