আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল এখন তালেবানদের দখলে। ইতোমধ্যে আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট প্যালেসেরও নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে সশস্ত্র এই গোষ্ঠীটি। এই অবস্থায় প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, তালেবানকে আফগান সরকার হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া উচিত হবে না বিশ্বের অন্য দেশগুলোকে। খবর বিবিসি, আল জাজিরার।
ডাউনিং স্ট্রিট থেকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী সাংবাদিকদের আরও বলেন, পরিস্থিতি এখনও কঠিন এবং আরও কঠিন হয়ে যাচ্ছে।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটা স্পষ্ট ছিল যে সেখানে একটি নতুন সরকার হতে চলেছে। কিন্তু এটা পরিষ্কার যে, আফগানিস্তান সন্ত্রাসের প্রজননস্থল হোক কেউ চায় না।
১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত আফগানিস্তান তালেবানের শাসনে ছিল। এর মধ্যে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আল-কায়েদার নেতাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয়ার অভিযোগে ২০০১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা জোট সেখানে যৌথ অভিযান চালায়, যার মাধ্যমে তালেবান শাসনের অবসান ঘটে।
অভিযানে আল-কায়েদার শীর্ষ নেতাদের দমন করা হলেও ‘শান্তিরক্ষার স্বার্থে’ সেখানে ঘাঁটি গেড়ে অবস্থান করছিল পশ্চিমা সেনারা। কিছু বছর পার হওয়ার পর সেখান থেকে ধাপে ধাপে যুক্তরাষ্ট্র বাদে অন্য দেশের সেনাদের ফিরিয়ে নেয়া হয়।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রও তাদের সেনাদের ফিরিয়ে নিতে শুরু করলে প্রত্যন্ত এলাকা দখল করে থাকা তালেবান কাবুলের ক্ষমতার মসনদে উঠতে জোর লড়াইয়ে নামে। যদিও এর মধ্যে তালেবানের সঙ্গে কাবুলের শাসকগোষ্ঠীর সংঘাতের অবসানে কাতারসহ বিভিন্ন পক্ষের মধ্যস্থতায় নানা সময়ে আলোচনা হয়েছে। কিন্তু সব আলোচনাই ভেস্তে গেছে। শেষপর্যন্ত ফের আফগানিস্তান দখলে নিল তালেবান।
ডাউনিং স্ট্রিট থেকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী সাংবাদিকদের আরও বলেন, পরিস্থিতি এখনও কঠিন এবং আরও কঠিন হয়ে যাচ্ছে।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটা স্পষ্ট ছিল যে সেখানে একটি নতুন সরকার হতে চলেছে। কিন্তু এটা পরিষ্কার যে, আফগানিস্তান সন্ত্রাসের প্রজননস্থল হোক কেউ চায় না।
১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত আফগানিস্তান তালেবানের শাসনে ছিল। এর মধ্যে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আল-কায়েদার নেতাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয়ার অভিযোগে ২০০১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা জোট সেখানে যৌথ অভিযান চালায়, যার মাধ্যমে তালেবান শাসনের অবসান ঘটে।
অভিযানে আল-কায়েদার শীর্ষ নেতাদের দমন করা হলেও ‘শান্তিরক্ষার স্বার্থে’ সেখানে ঘাঁটি গেড়ে অবস্থান করছিল পশ্চিমা সেনারা। কিছু বছর পার হওয়ার পর সেখান থেকে ধাপে ধাপে যুক্তরাষ্ট্র বাদে অন্য দেশের সেনাদের ফিরিয়ে নেয়া হয়।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রও তাদের সেনাদের ফিরিয়ে নিতে শুরু করলে প্রত্যন্ত এলাকা দখল করে থাকা তালেবান কাবুলের ক্ষমতার মসনদে উঠতে জোর লড়াইয়ে নামে। যদিও এর মধ্যে তালেবানের সঙ্গে কাবুলের শাসকগোষ্ঠীর সংঘাতের অবসানে কাতারসহ বিভিন্ন পক্ষের মধ্যস্থতায় নানা সময়ে আলোচনা হয়েছে। কিন্তু সব আলোচনাই ভেস্তে গেছে। শেষপর্যন্ত ফের আফগানিস্তান দখলে নিল তালেবান।
