তবে সবকিছু নির্ভর করছে করোনার ডেলটার প্রভাব কতটুকু প্রভাব ফেলে, তার ওপর। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে করোনার ডেলটা ভেরিয়েন্টের সংক্রমণ বেড়েছে। গত বছর করোনা মহামারির কারণে মার্কিন অর্থনীতি তীব্রভাবে সংকুচিত হয়েছিল।
তবে ২০২১ সালে আবারও শক্তিশালী অবস্থানে উঠে এসেছে অর্থনীতি। সংকটের সময় ফেডারেল রিজার্ভ মার্কিন সুদের হার প্রায় শূন্যে নামিয়ে এনেছিল। সেই সঙ্গে অর্থনীতিকে সমর্থন করার জন্য সরকারি ও করপোরেট বন্ড ক্রয় বাড়িয়েছিল। যার ফলে মানুষের ব্যবসার জন্য অর্থঋণ নেওয়া সস্তা হয়। তবে এর ফলে বেড়ে গেছে মূল্যস্ফীতি।
শনিবার (২৮ আগস্ট) জ্যাকসন হোল ইকোনমিক পলিসি সিম্পোজিয়ামে তাঁর বার্ষিক বক্তৃতায় পাওয়েল বলেন, ‘আমরা বলেছিলাম যে আমরা আমাদের সম্পদ ক্রয় বর্তমান গতিতেই চালিয়ে যাব, যতক্ষণ না আমরা সর্বোচ্চ কর্মসংস্থান অর্জনের লক্ষ্যে যথেষ্ট অগ্রগতি না দেখি।’
পাওয়েল বলেন, ‘মনে করছি, সর্বোচ্চ কর্মসংস্থানের বিষয়ে স্পষ্ট অগ্রগতি হয়েছে। করোনাভাইরাসের ক্রমবর্ধমান ঝুঁকি পর্যবেক্ষণ করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’ তিনি বলেন, অর্থনীতিতে সর্বাধিক কর্মসংস্থান এবং মুদ্রাস্ফীতির ওপর ভিত্তি করে ব্যাংক সুদের হার আস্তে আস্তে ২ শতাংশের লক্ষ্যমাত্রায় ফিরিয়ে আনা হবে।