বর্তমানে করোনার এই ধরনটি ডব্লিউএইচওর পর্যবেক্ষণের তালিকায় (ভ্যারিয়েন্ট অব ইন্টারেস্ট) রয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার (৩১ আগস্ট) সাপ্তাহিক বুলিটিনে জানিয়েছে সংস্থাটি।
বুলেটিনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানায়, চলতি বছর জানুয়ারিতে প্রথম মিউয়ে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে। প্রাথমিক গবেষণায় বের হয়ে এসেছে যে, টিকা নেওয়ার পর মানবদেহে যে সুরক্ষা তৈরী হয়, তাকে ফাঁকি দিতে সক্ষম এই ধরনটি। তবে এর সংক্রমণ ক্ষমতা ঠিক কতটুকু এবং ভাইরাসটির অন্যান্য ধরনসমূহের তুলনায় এটি কী পরিমাণ প্রাণঘাতী, তা জানার জন্য আরও বিস্তারিত গবেষণার প্রয়োজন।
এর আগে, এ রকম ছয়টি ধরনকে করোনাভাইরাসের প্রধান ও প্রতিনিধিত্বশীল ধরন হিসেবে অন্তর্ভূক্ত করেছিলো ডব্লিউএইচও। এগুলো হলো- আলফা, বিটা, গ্যামা, ডেল্টা, কাপ্পা ও ল্যাম্বডা। এবার এই তালিকায় সপ্তম ধরন হিসেবে যুক্ত হলো মিউ, যার বৈজ্ঞানিক নাম বি.১.৬২১। জনসাধারণের বুঝতে সুবিধা হবে তাই বৈজ্ঞানিক নামের পরিবর্তে গ্রিক বর্ণমালার নাম ব্যবহার করেছে ডব্লিউএইচও।