সূত্র মতে, পাওয়ার প্লান্টটির ১০২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা ছিল। বর্তমানে প্লান্টটির কারযক্রম বন্ধ রয়েছে।
এই প্রকল্পটির মেয়াদ বাড়ানোর জন্য বাংলাদেশ সরকারের কাছে একটি প্রস্তাবনা রয়েছে। কোম্পানিটি বিদ্যুৎ ছাড়া কোনো টাকা পরিশোধ করবে না।
কোম্পানিটি আরও জানায়, সামিট পাওয়ার বাংলাদেশ রুরাল ইলেকট্রিফিকেশন বোর্ড (বিআরইবি) থেকে ৬৩১ কোটি ৪২ লাখ ৪৫ হাজার ৮১৯ টাকা পেয়েছে। কোম্পানিটি উচ্চ আদালতের সুপ্রিম কোর্টের রিট পিটিশনের মাধ্যমে প্রাপ্য টাকা ফেরত পেয়েছে।