যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব অ্যালার্জি অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিসেসের ডিরেক্টর ও হোয়াইট হাউসের স্বাস্থ্য উপদেষ্টা ড. অ্যান্থনি ফৌসি।
তিনি বলেন, ‘আমরা যদি শুরুতেই সঠিক অবস্থানে থাকতাম, সবকিছু বন্ধ করে দিতাম, তাহলে অবস্থা হয়তো ভিন্ন হতে পারত।’
যুক্তরাষ্ট্রে এ পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে বিশ্বের অন্যসব দেশ থেকে সবচেয়ে বেশি-সাড়ে ৫ লাখেরও বেশি। মারা গেছে ২২ হাজারের বেশি। দেশটিতে সবচেয়ে বেশি নিধনযজ্ঞ চালাচ্ছে নিউইয়র্কে। সেখানে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১ লাখ ৮৯ হাজার ৪১৫ জন, আর মারা গেছে ৯ হাজার ২৮৫ জন।
তবে মে-র শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের কিছু কিছু এলাকায় স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসবে বলে মনে করেন দেশটির শীর্ষ এই স্বাস্থ্য কর্মকর্তা।
এর আগে ১৬ মার্চ করোনা সংক্রমণ এড়াতে দেশজুড়ে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার (সোশ্যাল ডিসটেন্সিং গাইডেন্স) ব্যাপারে গাইডলাইন দেয় ট্রাম্প প্রশাসন। বর্তমানে ওই গাইডলাইন এপ্রিলের শেষ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
তবে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ড. অ্যান্থনি সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রে (বর্তমান যে পরিস্থিতি দাঁড়িয়েছে তাতে) সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চলার নীতিকে কঠোরভাবে মেনে চলা হলেও করোনায় মারা যাবে অন্তত এক থেকে প্রায় আড়াই লাখ মার্কিনি।