বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) এক মুখপাত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে হিন্দুস্তান টাইমস।
অগাস্টের মাঝামাঝি সময়ে তালেবান কর্তৃক কাবুলের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর আফগানিস্তানে পশ্চিমা দেশগুলো অর্থ সহায়তা বন্ধ করে দেওয়ায় অবনতিশীল অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে দেশটিতে দুর্ভিক্ষ দেখা দিতে পারে বলে সতর্ক করেছে আন্তর্জাতিক ত্রাণ সংস্থাগুলো। সেইসঙ্গে আছে খরারও পূর্বাভাস রয়েছে।
আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল থেকে ফোনে জেনেভায় সাংবাদিকদেরকে ডব্লিউএইচও’র মুখপাত্র মার্গারেট হ্যারিস বলেন, দুর্ভিক্ষ দেশটিকে ঘিরে ধরতে থাকায় পরিস্থিতি কঠিন হয়ে উঠেছে। আফগানিস্তানের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে থাকা উচিত হবে না বিশ্বের।
তিনি আরও বলেন, শীতে রাতে তাপমাত্রা জিরো ডিগ্রির নিচে চলে যাচ্ছে। এমন ঠান্ডা আবহাওয়ায় বৃদ্ধ ও শিশুদের জন্য বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। তারা অসুস্থ হয়ে পড়ার মারাত্মক ঝুঁকিতে আছে। সেইসঙ্গে, ব্যাপক সঙ্কটের মধ্যে কোথাও কোথাও মানুষ হাসপাতালগুলোতে জ্বালানির চাহিদা মেটাতে গাছও কেটে ফেলছেন অনেকে। হাসপাতালের ওয়ার্ডগুলো ছোট ছোট শিশুতে ভর্তি হয়ে আছে।