সোমবার ইস্তফার কথা ঘোষণা করে টুইটারের কর্মীদের উদ্দেশে ডরসি লিখেছেন, ‘জানি না, কেউ জানেন কি না, তবে আমি টুইটার থেকে ইস্তফা দিয়েছি। প্রায় ১৬ বছর ধরে আমাদের সংস্থার সহ-প্রতিষ্ঠাতা থেকে সিইও, কখনও চেয়ারম্যান থেকে এক্সিকিউটিভ চেয়ারম্যান, কখনও আবার ইন্টেরিম সিইও। অবশেষে সিদ্ধান্ত নিলাম যে আমার সরে যাওয়ার সময় এসেছে।’
৪৫ বছরের ডরসির ইস্তফা নিয়ে বেশ কিছু দিন ধরেই আলোচনা চলছিল। অবশেষে সেই জল্পনা কল্পনাই সত্যি বলে জানালেন ডরসি। তার জায়গায় টুইটারের চিফ টেকনোলজি অফিসার (সিটিও) পরাগকে বেছে নেওয়া হয়েছে। নতুন পদের দায়িত্ব পেয়ে ডরসিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন পরাগ আগরওয়াল।
টুইটারের দায়িত্ব নেওয়ার পর ভারতীয় বংশোদ্ভূত পরাগকে অনেকেই গুগল কর্তা সুন্দর পিচাই বা মাইক্রোসফটের সিইও সত্য নাদেল্লার মতো মানুষের কাতারে রাখছেন। ২০১১ সালে টুইটারে কাজ শুরু করেছিলেন স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এই পিএইচডি ডিগ্রিধারী। তার পর থেকে পরাগের উত্থান চোখে পড়ার মতো। ২০১৭-তে সিটিও হওয়ার কয়েক বছরের মধ্যেই সংস্থার শীর্ষে উঠে এলেন পরাগ।