জানা যায়, লন্ডন শেয়ারবাজারে এফটিএসই ১০০ সূচকটির দশমিক ৯৪ শতাংশ উত্থান হয়েছে। এর ফলে সূচকটির বর্তমান অবস্থান দাড়িয়েছে ৭ হাজার ১০৯ দশমিক ৯৫ পয়েন্টে। করোনার মধ্যেও সূচকের উত্থানে ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে ইউরোপের এই শেয়ারবাজারটি।
অপরদিকে ইউরোপের জার্মানি স্টক মার্কেটে ডিএএক্স সূচকটির দশমিক ১৬ শতাংশ উত্থান হয়েছে। সোমবার (২৯ নভেম্বর) বাজারটিতে মোট লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্য জার্মান ভিত্তিক এপ্লিকেশন সফটওয়্যার কোম্পানি এসএপির দর বেড়েছে ১ দশমিক ৩৭ শতাংশ। এছাড়া ইনফেনন টেকনোজিস এজি কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে ১ দশমিক ৬৩ শতাংশ।
এছাড়া ফ্রান্সের শেয়ারবাজারে সিএসই ৪০ সূচকটিও উত্থানে রয়েছে। সূচকটির উত্থান হয়েছে দশমিক ৫৪ শতাংশ। ফ্রান্সের বাজারে সোমবার লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে হারমেস ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানি, ফ্রান্স ভিত্তিক বিলাসবহুল গ্রুপ কেরিং এসএ এবং সুইজারল্যান্ড-ভিত্তিক সেমিকন্ডাক্টর কোম্পানি এসটিমাইক্রোইলেক্ট্রনিক্স কোম্পানির শেয়ারদর বৃদ্ধিতে গতি দেখা গেছে।
এদিকে এশিয়ার শেয়ারবাজারের চায়নার সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের এসএসই ৫০ সূচকটির দশমিক ৪৮ শতাংশ পতন হয়েছে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে এসএসই ১৮০ সূচকটির দশমিক ২১ শতাংশ পতন হয়েছে। এছাড়া চায়নার অপর স্টক এক্সচেঞ্জ মঙ্গলবার (৩০ নভেম্বর) ১ দশমিক ৯৭ শতাংশ পতন হয়েছে।
অপরদিকে জাপানের টোকিও স্টক এক্সচেঞ্জে নিক্কি সূচকটিতেও পতন হয়েছে। এদিন দশমিক ০৭ শতাংশ পতন দেখেছে সূচকটি।
এদিকে বাংলাদেশের শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জেও (ডিএইসি) সবকটি সূচকে মঙ্গলবার (৩০ নভেম্বর) বেলা ১১ টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত পতন হয়েছে। এসময়ের মধ্যে ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে ওরিয়ন ফার্মার। কোম্পানিটি শেয়ারদর ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ বেড়েছে।
তবে এশিয়ার বাজারগুলোর মধ্যে ভারতের শেয়ারবাজারে সামান্য উত্থান রয়েছে। ভারতের বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জের সেনসেক্স সূচকটিতে এদিন দশমিক ৮৯ শতাংশ উত্থান হয়েছে।