গবেষকরা বলছেন, প্রোটিন সমৃদ্ধ ভ্যাকসিন জরুরি ভিত্তিতে বৈশ্বিক টিকাদান কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করা উচিৎ। ধনী দেশগুলো যখন বুস্টার ডোজ দিচ্ছে, তখন অনেক দারিদ্র দেশ ১ম ডোজই পায় নি।
তারা বলছেন, প্রোটিন ভিত্তিক টিকা অন্যান্য ভ্যাকসিনের তুলনায় সস্তা। তাই দরিদ্র দেশগুলোর জন্য এই টিকা পাওয়া সহজ হবে। এছাড়াও প্রোটিন ভিত্তিক ভ্যাকসিন ২ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা যায়। যার ফলে এসব টিকা পরিবহনেও সুবিধা হবে। তাই, নিম্ন আয়ের দেশগুলোতে এ টিকা প্রয়োগ করা উচিৎ।
মার্কিন প্রতিষ্ঠান নোভাভ্যাক্স এর এই ভ্যাকসিনটি বিদ্যমান অন্য টিকার চেয়ে করোনা থেকে বেশি সুরক্ষা দিতে পারবে এমন ধারণা করছেন অনেকে। বিশেষ করে যারা এতদিন ফাইজার, মার্ডানা, অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকাসহ করোনার অন্য টিকা নেন নি।
চলতি বছরের নভেম্বরের শুরুতে নোভাভ্যাক্স জরুরি ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দিয়েছে ইন্দোনেশিয়া। যুক্তরাষ্ট্র এই টিকা বছরের শেষ নাগাদ অনুমতি দিতে পারে। যুক্তরাজ্য, কানাডা এবং অস্ট্রেলিয়ায়ও এ অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে নোভাভ্যাক্স।
-ডয়চে ভেলে