এর আগে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেয়।বুকবিল্ডং পদ্ধতির আইপিওর মাধ্যমে কোম্পানিটি পুঁজিবাজার থেকে ৭৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে।
বুক বিল্ডিং পদ্ধতির নিয়ম অনুসারে, প্রথমে নিলামের (Bidding) মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে তাদের জন্য সংরক্ষিত শেয়ার বিক্রি করা হবে। আর নিলামে নির্ধারিত কাট-অফ প্রাইস থেকে ২০% কম দামে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার বিক্রি করা হবে।
সূত্র অনুসারে, কোম্পানিটি পুঁজিবাজার থেকে সংগৃহীত টাকা ফ্যাক্টরি বিল্ডিং ও অন্যান্য নির্মাণ, নতুন যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম ক্রয়, ভূমি উন্নয়ন, ঋণ পরিশোধ ও আইপিওর ব্যয়ে কাজে লাগাবে।
কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদনের ক্ষেত্রে বিএসইসি একটি শর্ত আরোপ করেছে। শর্ত অনুসারে, আইপিও থেকে সংগৃহীত অর্থ থেকে আন্ত:কোম্পানি ঋণ দেওয়া যাবে না।
কোম্পানিটির ২০২০ সালের ৩০ জুন তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী ৩০ জুন তারিখে শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৯ টাকা ৯৯ পয়সা। পুন:মূল্যায়ন ছাড়া নেট অ্যাসেটভ্যালু হয়েছে ২৭ টাকা ৭৮ পয়সা। গত পাঁচ বছরের শেয়ার প্রতি ভারিত গড় আয় ছিল ২ টাকা ৪২ পয়সা।
কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছে রাষ্ট্রীয় মালিকানার বাণিজ্যিক ব্যাংক জনতা ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান জনতা ক্যাপিটাল অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।
উল্লেখ, বুকবিল্ডিং পদ্ধতির আইপিও পদ্ধতির অংশ হিসেবে ২০১৯ সালের ২০ অক্টোবর রাজধানীর একটি হোটেলে রোড শো করে।