মঙ্গলবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ থেকে এ সম্পর্কিত সার্কুলার জারি করে দেশে কার্যরত সকল আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর পাঠানো হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়, আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ধারণকৃত পুঁজিবাজারের সকল প্রকার শেয়ার, ডিভেঞ্চার, কর্পোরেট বন্ড, মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিট এবং অন্যান্য নিদর্শনপত্রের বাজার মূল্য পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ হিসেবে গণ্য হবে। তবে নিজস্ব সাবসিডিয়ারি কোম্পানি বা কোম্পানিসমূহকে প্রদত্ত ইক্যুয়িটি দীর্ঘমেয়াদি ইক্যুয়িটি বিনিয়োগ/ভেঞ্চার ক্যাপিটাল, সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি (বিডি) লিমিটেড স্টক এক্সচেঞ্জগুলোর শেয়ার ওই আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ হিসেবে গণ্য হবে না।
এছাড়া পুঁজিবাজার কার্যক্রমে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে নিজস্ব সাবসিডিয়ারি কোম্পানি বা সহযোগী কোম্পানিগুলোকে প্রদত্ত ঋণের স্থিতি; এবং পুঁজিবাজারে কার্যক্রম প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে নিয়োজিত অপর কোনো কোম্পানি বা কোম্পানিসমূহকে অথবা কোনো স্টক ডিলারকে প্রদত্ত ঋণের স্থিতি এবং তাদের সাথে রক্ষিত তহবিলের স্থিতি (প্লেসমেন্ট বা অন্য যে নামেই অভিহিত করা হউক না কেন); পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের উদ্দেশ্যে গঠিত কোনো তহবিলের প্রদত্ত চাঁদা; আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের পুজিবাজারে বিনিয়োগ সংক্রান্ত বিবরণী প্রতি ত্রৈমাস শেষ হবার পর পরবর্তী মাসের সাত কর্মদিবসের মধ্যে সংযুক্ত ছক মোতাবেক আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগে দাখিল করতে হবে।