২০১৯ সালে ৬৯৫ কোটি টাকা পরিচালন মুনাফা অর্জন করেছে প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড। যেখানে এর আগের বছরে অর্থাৎ ২০১৮ সালে পরিচালনা মুনাফা ছিল ৫৭২ কোটি টাকা। সেই হিসাবে, এক বছরের ব্যবধানে ব্যাংকটির আয় বেড়েছে ২২ শতাংশ।
গতকাল ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে ২০১৯ সালের আর্থিক ফলাফল প্রকাশ করে ব্যাংকটি। বর্তমানের করোনাভাইরাস পরিস্থিতির কারণে সামাজিক দূরত্ব মেনে চলার জন্য ভিডিওর সাহায্যে ২০১৯ সালের আর্নিংস ডিসক্লোজার অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত ব্যাংকটি, যা ব্যাংকটির ফেসবুক পেজ থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।
প্রকাশিত ফলাফল অনুযায়ী, গত ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত বছরে ব্যাংকটি সলো ভিত্তিতে ২০০ কোটি টাকা কর-পরবর্তী নিট মুনাফা অর্জন করেছে, যা ২০১৮ সালে ছিল ২১৯ কোটি টাকা। আর ব্যাংকের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ১ দশমিক ৭৭ টাকা, যা পূর্ববর্তী বছরের একই সময়ে ছিল ১ দশমিক ৯৩ টাকা।
২০১৯ সালে সলো ভিত্তিতে শেয়ারপ্রতি নিট অ্যাসেট ভ্যালু দাঁড়ায় ২৩ দশমিক ৬৫ টাকা, যা আগের বছরে ছিল ২৩ দশমিক ১২ টাকা। একই সময়ে সলো ভিত্তিতে শেয়ারপ্রতি নিট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো দাঁড়ায় দশমিক ৯৮ টাকা, যা পূর্ববর্তী বছরে ছিল ঋণাত্মক ২ দশমিক ৮৬ টাকা।
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) রাহেল আহমেদ এবং সিনিয়র ম্যানেজমেন্টের কর্মকর্তারা ২০১৯ সালে ব্যাংকের আর্থিক ফলাফল উপস্থাপন করেন। এ সময় অনলাইনে অংশগ্রহণকারী দেশী-বিদেশী বিনিয়োগ বিশ্লেষক, পুঁজিবাজার বিশেষজ্ঞ ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পার্টনারদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন তারা।
উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিএফও মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান চৌধুরী, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিআরও মো. তৌহিদুল আলম খান, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিবিও ফয়সাল রহমান, হেড অব কনজিউমার ব্যাংকিং এএনএম মাহফুজ, হেড অব এমএসএমই ব্যাংকিং সৈয়দ এম ওমর তৈয়ব, হেড অব টিবি, এসএফডি ও আইডি শামস্ আবদুল্লাহ মোহাইমিন, সিওও আবদুল হালিম, হেড অব আইসিসি মোহাম্মদ জসিম উদ্দীন এবং হেড অব ব্র্যান্ড ও কমিউনিকেশনস নাজমুল করিম চৌধুরী অনুষ্ঠানে অংশ নেন।
গতকাল ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে ২০১৯ সালের আর্থিক ফলাফল প্রকাশ করে ব্যাংকটি। বর্তমানের করোনাভাইরাস পরিস্থিতির কারণে সামাজিক দূরত্ব মেনে চলার জন্য ভিডিওর সাহায্যে ২০১৯ সালের আর্নিংস ডিসক্লোজার অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত ব্যাংকটি, যা ব্যাংকটির ফেসবুক পেজ থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।
প্রকাশিত ফলাফল অনুযায়ী, গত ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত বছরে ব্যাংকটি সলো ভিত্তিতে ২০০ কোটি টাকা কর-পরবর্তী নিট মুনাফা অর্জন করেছে, যা ২০১৮ সালে ছিল ২১৯ কোটি টাকা। আর ব্যাংকের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ১ দশমিক ৭৭ টাকা, যা পূর্ববর্তী বছরের একই সময়ে ছিল ১ দশমিক ৯৩ টাকা।
২০১৯ সালে সলো ভিত্তিতে শেয়ারপ্রতি নিট অ্যাসেট ভ্যালু দাঁড়ায় ২৩ দশমিক ৬৫ টাকা, যা আগের বছরে ছিল ২৩ দশমিক ১২ টাকা। একই সময়ে সলো ভিত্তিতে শেয়ারপ্রতি নিট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো দাঁড়ায় দশমিক ৯৮ টাকা, যা পূর্ববর্তী বছরে ছিল ঋণাত্মক ২ দশমিক ৮৬ টাকা।
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) রাহেল আহমেদ এবং সিনিয়র ম্যানেজমেন্টের কর্মকর্তারা ২০১৯ সালে ব্যাংকের আর্থিক ফলাফল উপস্থাপন করেন। এ সময় অনলাইনে অংশগ্রহণকারী দেশী-বিদেশী বিনিয়োগ বিশ্লেষক, পুঁজিবাজার বিশেষজ্ঞ ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পার্টনারদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন তারা।
উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিএফও মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান চৌধুরী, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিআরও মো. তৌহিদুল আলম খান, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিবিও ফয়সাল রহমান, হেড অব কনজিউমার ব্যাংকিং এএনএম মাহফুজ, হেড অব এমএসএমই ব্যাংকিং সৈয়দ এম ওমর তৈয়ব, হেড অব টিবি, এসএফডি ও আইডি শামস্ আবদুল্লাহ মোহাইমিন, সিওও আবদুল হালিম, হেড অব আইসিসি মোহাম্মদ জসিম উদ্দীন এবং হেড অব ব্র্যান্ড ও কমিউনিকেশনস নাজমুল করিম চৌধুরী অনুষ্ঠানে অংশ নেন।
