বিশ্ববিদ্যালয়টির ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাস বৈশ্বিক মহামারিতে এ পর্যন্ত বিশ্বের ১৮৮টি দেশ ও অঞ্চল আক্রান্ত হয়েছে।
২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের হুবেই প্রদেশের রাজধানী উহান থেকে ছড়িয়ে পড়ে করোনাভাইরাস। উৎপত্তিস্থল চীনে ৮৩ হাজারেরও বেশি মানুষ আক্রান্ত হলেও সেখানে ভাইরাসটির প্রাদুর্ভাব কমে গেছে। তবে বিশ্বের অন্যান্য দেশে এই ভাইরাসের প্রকোপ বাড়ছে।
চীনের বাইরে করোনাভাইরাসের প্রকোপ ১৩ গুণ বৃদ্ধি পাওয়ার প্রেক্ষাপটে গত ১১ মার্চ দুনিয়াজুড়ে মহামারি ঘোষণা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।
প্রথম শনাক্ত হওয়ার ছয় মাসেরও কম সময়ের মধ্যে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৫০ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের হিসাব অনুযায়ী, গত ১ এপ্রিল এই ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা দশ লাখে পৌঁছায়। এরপর প্রতি দুই সপ্তাহেই নতুন আক্রান্তের সংখ্যা দশ লাখ করে বেড়েছে।
গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের চেয়ে বেশি করোনা শনাক্ত হয়েছে লাতিন আমেরিকায়। এর বেশিরভাগই আক্রান্ত হয়েছে ব্রাজিলে। সম্প্রতি জার্মানি, ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্যকে ছাড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার পর তৃতীয় সর্বোচ্চ করোনা আক্রান্তের দেশে পরিণত হয়েছে ব্রাজিল।
করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকলেও অনেক দেশই স্কুল ও কর্মক্ষেত্র খুলে দিয়ে লকডাউন শিথিলের পথে হাঁটছে। যুক্তরাষ্ট্রে প্রথমবারের মতো করোনার টিকা মানুষের ওপর পরীক্ষায় ইতিবাচক ফলাফলের খবরে আর্থিক বাজারগুলোতে সামান্য ঊর্ধ্বগতিও দেখা গেছে।
বিশ্ব জুড়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৫০ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। আর এই ভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ২৮ হাজারের বেশি মানুষের। যুক্তরাষ্ট্রের জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা এ তথ্য জানিয়েছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়টির ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাস বৈশ্বিক মহামারিতে এ পর্যন্ত বিশ্বের ১৮৮টি দেশ ও অঞ্চল আক্রান্ত হয়েছে।
২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের হুবেই প্রদেশের রাজধানী উহান থেকে ছড়িয়ে পড়ে করোনাভাইরাস। উৎপত্তিস্থল চীনে ৮৩ হাজারেরও বেশি মানুষ আক্রান্ত হলেও সেখানে ভাইরাসটির প্রাদুর্ভাব কমে গেছে। তবে বিশ্বের অন্যান্য দেশে এই ভাইরাসের প্রকোপ বাড়ছে।
চীনের বাইরে করোনাভাইরাসের প্রকোপ ১৩ গুণ বৃদ্ধি পাওয়ার প্রেক্ষাপটে গত ১১ মার্চ দুনিয়াজুড়ে মহামারি ঘোষণা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।
প্রথম শনাক্ত হওয়ার ছয় মাসেরও কম সময়ের মধ্যে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৫০ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের হিসাব অনুযায়ী, গত ১ এপ্রিল এই ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা দশ লাখে পৌঁছায়। এরপর প্রতি দুই সপ্তাহেই নতুন আক্রান্তের সংখ্যা দশ লাখ করে বেড়েছে।
গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের চেয়ে বেশি করোনা শনাক্ত হয়েছে লাতিন আমেরিকায়। এর বেশিরভাগই আক্রান্ত হয়েছে ব্রাজিলে। সম্প্রতি জার্মানি, ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্যকে ছাড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার পর তৃতীয় সর্বোচ্চ করোনা আক্রান্তের দেশে পরিণত হয়েছে ব্রাজিল।
করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকলেও অনেক দেশই স্কুল ও কর্মক্ষেত্র খুলে দিয়ে লকডাউন শিথিলের পথে হাঁটছে। যুক্তরাষ্ট্রে প্রথমবারের মতো করোনার টিকা মানুষের ওপর পরীক্ষায় ইতিবাচক ফলাফলের খবরে আর্থিক বাজারগুলোতে সামান্য ঊর্ধ্বগতিও দেখা গেছে।