ইংল্যান্ডের হেল্থ সেক্রেটারি ম্যাট হ্যানকক বলেন, ‘লেস্টার সিটিতে ১০ শতাংশ করোনা পজিটিভ রোগী পাওয়া যাচ্ছে। এ কারণে বৃহস্পতিবার থেকে লেস্টার সিটি দ্বিতীয়বারের মতো লকডাউন ঘোষণা করা হয়।
লেস্টারের পর এবার লকডাউনে যেতে পারে দক্ষিণ ইয়র্কশায়ারের ডনকাস্টার এবং ব্রাডফোর্ড। তবে লেস্টার, ডনকাস্টার এবং ব্রাডফোর্ড ছাড়াও গ্রেটার লন্ডনের বেশকিছু এলাকা দ্বিতীয়বার লকডাউনের ঝুঁকিতে রয়েছে। এর মধ্যে বার্কিং অ্যান্ড ডেগানহ্যাম, ব্রেন্ট, ইলিং, এনফিল্ড, হ্যারিংগে এবং হান্সলো।
আরও রয়েছে নর্থ ইস্ট অ্যান্ড গেইটসেইড, সান্ডারল্যান্ড, রেডক্যার, ক্লেভেল্যান্ডসহ বেশ কয়েকটি এলাকা। এগুলোসহ ইংল্যান্ডের অন্তত ৩৬টি বার কাউন্সিল দ্বিতীয় দফায় এলাকাভিত্তিক লকডাউনে যাবে। এছাড়া আরও ১৫১টি এলাকা সরকারের পর্যবেক্ষণে রয়েছে বলে হেলথ সেক্রেটারি জানিয়েছেন। এসব এলাকায় করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেশি।
লন্ডন এম্পেরিয়েল কলেজের প্রফেসর এবং সরকারের সাবেক উপদেষ্টা নেইল ফারগুসন এই আশঙ্কার কথা জানিয়ে বলেছেন, লেস্টারের মতো ডনকাস্টার এবং ব্রাডফোর্ডে আপাতত এতটা ঝুঁকি নেই কিন্তু প্রতি ১শ হাজারে সংক্রমণের হার এই দুই এলাকায় যেভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে তাতে বেশিদিন অপেক্ষা করতে হবে না
লকডাউনের জন্য।