প্রতি ডিভিশনে সাধারণত ১৫ থেকে ২০ হাজার সৈন্য থাকে। টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, লাদাখে মে মাসের আগে মাত্র এক ডিভিশন সেনা ছিল। এখন সেখানে চার ডিভিশন মিলিয়ে প্রায় ৮০ হাজারের কাছাকাছি ভারতীয় সেনা মোতায়েন রয়েছে। সূত্রের বরাতে তারা বলছে, নতুন ডিভিশন এসেছে উত্তর প্রদেশ থেকে। শুধু সেনা সমাবেশ নয়, সেইসঙ্গে সমরাস্ত্র, যুদ্ধের সরঞ্জামও বাড়ছে।
এর আগে শুক্রবার লাদাখে দাঁড়িয়ে সরাসরি চীনকে কড়া বার্তা দেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার সঙ্গে ছিলেন চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ বিপিন রাওয়াত এবং সেনাপ্রধান এম এম নারাবনে। তবে এ সময় মোদি চীনের নাম নেননি। ভারতীয় সেনাদের বীরত্বের প্রশংসাও করেন তিনি।
লাদাখে ভারতীয় সেনাদের মাঝে দাঁড়িয়ে দেশটির প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'আগ্রাসনের দিন শেষ। এখন প্রগতির যুগ। এগিয়ে যাওয়ার সময়। ইতিহাস সাক্ষী আগ্রাসনকারীরা সবসময় ধ্বংস হয়েছে। যারা আগ্রাসনের নীতিতে চলছে, তারা শান্তির পক্ষে বিপদের কারণ।'
একইদিনে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার ওপর যেকোনও কৃত্রিম বাধা ভারতীয় স্বার্থের ক্ষতির কারণ হবে বলে সতর্ক করে চীন। বেইজিং-এর পক্ষ থেকে সীমান্তে শান্তি সমুন্নত রাখতে দুই দেশের ঐক্যবদ্ধ তৎপরতার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়। শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, ভারতে চীনের বাণিজ্যিক অধিকার বজায় রাখতে বেইজিং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে।