এর মধ্য দিয়ে দেশটিতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৫ হাজার ২৫১ জনে, যা ইতালির আক্রান্তের সংখ্যার চেয়ে বেশি।
এর মধ্য দিয়ে বিশ্বের শীর্ষ আক্রান্ত দেশগুলোর তালিকায় নবম স্থানে উঠে এলো মেক্সিকো। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২৭ লাখ ৯৩ হাজার ৪৩৫। মৃত্যু হয়েছে এক লাখ ২৯ হাজার ৪৩২ জনের। আক্রান্তের হিসাবে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ব্রাজিল। দেশটিতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১৫ লাখ ৩৯ হাজারের বেশি। এর মধ্যে ৬১ হাজার ৮৮৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। রাশিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা ছয় লাখ ৬৬ হাজার ৯৪১। এর মধ্যে ৯ হাজার ৮৪৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।
বৃহস্পতিবারই (২ জুলাই) একদিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক আক্রান্ত হওয়ার কথা জানিয়েছিল মেক্সিকো। এর পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় যত আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছে তা রেকর্ড সংখ্যার চেয়ে মাত্র একজন কম। শুক্রবার মেক্সিকোর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আরও জানায়, দেশটিতে নতুন করে ৬৫৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে সেদেশে মোট প্রাণহানির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৯ হাজার ৮৪৩ জনে। মৃতের সংখ্যার দিক দিয়ে ফ্রান্সের খুব কাছাকাছি অবস্থান করছে মেক্সিকো। করোনায় প্রাণহানির দিক দিয়ে বিশ্বে ফ্রান্সের অবস্থান পঞ্চম।
মেক্সিকোর উপ স্বাস্থ্যমন্ত্রী হুগো লোপেজ গাটেল এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘আমরা চলমান এক মহামারি পরিস্থিতির মধ্যে আছি। আর এ সময়ে সামাজিক কর্মকাণ্ড পুনরায় সচলের চেষ্টা করাটা ঝুঁকি তৈরি করবে। আমাদের দেশে আক্রান্তের সংখ্যা আরও বেড়ে যাবে।’