ভারতে বোম্বাই স্টক এক্সচেঞ্জের সূচক ‘বিএসই সেনসেক্স’ গেল সপ্তাহে ৭৫৯ দশমিক ০৫ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ২৯ শতাংশ বেড়েছে। সপ্তাহ শেষে সূচকটি ৫৯ হাজার ৮০৮ পয়েন্টে স্থির হয়েছে।
জাপানের টোকিও স্টক এক্সচেঞ্জের (টিএসই) সূচক ‘নিক্কি ২২৫’ এক সপ্তাহে ৬০৪ দশমিক ৭৪ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ২১ শতাংশ বেড়ে অবস্থান করছে ২৭ হাজার ৯২৭ পয়েন্টে।
চীনের শেয়ারবাজার সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের ‘এসএসই কম্পোজিট’ সূচকও গেল সপ্তাহে ৭১ দশমিক ৩৯ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ১৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
হংকং স্টক এক্সচেঞ্জের ‘হ্যাং সেং’ সূচকে বিদায়ী সপ্তাহে যোগ হয়েছে ৭৪৬ দশমিক ৫১ পয়েন্ট। সপ্তাহ শেষে সূচকটি স্থির হয়েছে ২০ হাজার ৫৬৭ পয়েন্টে।
গেল সপ্তাহে সুবাতাস ছিল যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের শেয়ারবাজারেও। যুক্তরাষ্ট্রের ‘ডাও জোনস ইন্ডাস্ট্রিয়াল এভারেজ সূচক’ এক সপ্তাহে ৪৮৪ দশমিক ৮১ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৪৭ শতাংশ বেড়েছে। ‘নাসডাক কম্পোজিট’ সূচক বেড়েছে ১৭১ দশমিক ৮২ পয়েন্ট। আর ‘এসঅ্যান্ডপি ৫০০’ সূচকে যোগ হয়েছে ৫৩ দশমিক ২৮ পয়েন্ট।
লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জের ‘এফটিএসই ১০০’ সূচক গেল সপ্তাহে ৬৮ দশমিক ৪৫ পয়েন্ট বেড়েছে। এছাড়াও প্যারিস স্টক এক্সচেঞ্জের ‘সিএসি ৪০’ সূচকে যোগ হয়েছে ১০৫ পয়েন্ট।
এদিকে গত সপ্তাহে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের মিশ্রপ্রতিক্রিয়ায় লেনদেন শেষ হয়েছে। ডিএসইর প্রধান সূচক ‘ডিএসই এক্স’ এক সপ্তাহে ৮ দশমিক ৬৩ পয়েন্ট বেড়েছে। বর্তমানে সূচকটি অবস্থান করছে ৬ হাজার ২১৩ পয়েন্টে।
ডিএসইর প্রধান সূচকের সঙ্গে শরীয়াহ সূচকও বেড়েছে। পাঁচ কার্যদিবসে ‘ডিএসই এস’ সূচকে যোগ হয়েছে ১ দশমিক ৪৩ পয়েন্ট। তবে অপর সূচক ‘ডিএসই ৩০’ গেল সপ্তাহে ৫ দশমিক ০৫ পয়েন্ট হারিয়েছে।
গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ১ হাজার ৭৯৩ কোটি ৯৩ লাখ ৪২ হাজার ২৮২ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যা আগের সপ্তাহের তুলনায় ৭০১ কোটি ৪২ লাখ ২১ হাজার ৯৭৭ টাকার বা ৬৪ দশমিক ২০ শতাংশ বেশি। আর সপ্তাহ শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন ৮৮৮ কোটি ৫১ লাখ ৬ হাজার ৪২৪ টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৬৩ হাজার ১১৫ কোটি ৪৯ লাখ ৩৭ হাজার ৫৭২ টাকায়।