বাংলাদেশে কার্যরত সকল আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্ব বাণিজ্যের পাশাপাশি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে করোনাভাইরাস এর নেতিবাচক প্রভাব বিবেচনায় ঋণ শ্রেণীকরণের বিষয়ে কিছু শিথিলতা আনা হয়েছিল। এখনো কভিড-১৯ এর কারণে অনেকাংশে ঋণগ্রহীতার পক্ষে স্বাভাবিক ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব হচ্ছে না। তাই ব্যবসা-বাণিজ্যের ওপর কোভি-১৯ এর নেতিবাচক প্রভাব লাঘবের লক্ষ্যে নিম্নোক্ত নির্দেশনা সমূহ অনুস্বরণের পরামর্শ দেওয়া হল।
পূর্বঘোষিত নির্দেশনা অনুযায়ী ৩০ জুন পর্যন্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকদের খেলাপি না দেখানোর কথা ছিল। তবে নতুন সার্কুলারে এই সময়সীমা আরও তিন মাস বৃদ্ধি করা হয়েছে। চলতি বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেওয়া হবে এই সুবিধা। জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত যত সংখ্যক কিস্তি বকেয়া থাকবে সমসংখ্যক কিস্তি বৃদ্ধি পূর্বক পরিষদ সচিব প্রণয়ন করতে হবে। এই সময়ে কোন দন্ড, সুদ বা অতিরিক্ত ফি আরোপ না করার নির্দেশনাও দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।