প্রতিবেদনে বলা হয়, আগের বছর একই প্রান্তিকের চেয়ে আয় বেড়েছে ৫৫০ কোটি ডলার। রেকর্ড ১১৪০ কোটি ডলার মুনাফায় খরচ কাটছাঁটে নেয়া পদক্ষেপও ভূমিকা রেয়েছে।
জ্বালানি তেলের দাম কমে যাওয়া ও ইউরোপের ২০ কোটি ডলার উইন্ডফল ট্যাক্সও এক্সনমোবিলের মুনাফার চাঙ্গাভাব স্থিমিত করতে পারেনি। এমনকি চড়ামূল্যে রাশিয়া থেকে সরে আসাও প্রভাব ফেলেনি।
প্রতিদ্বন্দ্বী মার্কিন তেল সংস্থা শেভরনও মুনাফা বৃদ্ধির কথা জানিয়েছে।
কোম্পানিটি প্রথম প্রান্তিকে প্রায় ৬৬০ কোটি ডলার মুনাফা করেছে, যা এক বছর আগের চেয়ে ৫ শতাংশ বেশি। সঙ্গে রয়েছে যুক্তরাজ্যে পরিশোধ করা ১৩ কোটি ডলার উইন্ডফল ট্যাক্স।
আগামী সপ্তাহে নিজেদের বাণিজ্যিক ফলাফল নিয়ে হাজির হবে শীর্ষস্থানীয় দুই কোম্পানি শেল ও বিপি।
জ্বালানি তেল ও গ্যাসের উচ্চমূল্যের এই সময়ে অন্য কোম্পানির মতো এক্সনমোবিলও সমালোচনার মুখে রয়েছে। তারা শেয়ারহোল্ডারদের কতটা শতাংশ দেবে তা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে। এক্সনমোবিল জানিয়ে দিয়েছে, শেয়ারহোল্ডাররা লভ্যাংশসহ ৮১০ কোটি ডলার ও শেয়ার বাইব্যাক সাড়ে ৩৭ কোটি ডলার পাবে।