সাবেক এই চ্যান্সেলর মনে করেন, এসব ঘটনায় জাদুঘরের যথেষ্ট সুনাম নষ্ট হয়েছে। তবে ক্ষতি কাটানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে জাদুঘরের একজন কর্মী বরখাস্ত হয়েছেন ইতোমধ্যে।
জাদুঘরে বিরল সব জিনিস সংরক্ষণ রয়েছে। নিখোঁজ হওয়া গুপ্তধনগুলোর মধ্যে স্বর্ণ, গহনা ও কিছু মূল্যবান পাথরের রত্ন ছিল। এ মিউজিয়াম যুক্তরাজ্যের অন্যতম বৃহত্তম পর্যটক আকর্ষণ।
তবে বিভিন্ন সময় মিউজিয়াম থেকে মূল্যবান পুরনো জিনিস চুরি যাওয়ায় নেটিজেনদের তোপের মুখে পড়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষরা। শত শত বছরের পুরনো জিনিসগুলো সংরক্ষণের মূল উদ্দেশ্য ছিল একাডেমিক ও গবেষণার কাজে ব্যবহার করা।
জর্জ ওয়েসবোর্ন বিবিসি রেডিও- ৪- প্রোগ্রামে বলেছেন, চুরি যাওয়া কিছু বস্তু সংরক্ষণ শুরু হয়েছে।
২০২১ সালে তিনি মিউজিয়ামের দায়িত্বে বসেন তিনি। ১৭৫৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ব্রিটিশ মিউজিয়াম। এতে ৪০ লাখ মূল্যবান বস্তু সংরক্ষণ করা হয়। কিন্তু ২০১৯ সাল পর্যন্ত মাত্র ৮০ হাজার জিনিস সাধারণ মানুষের জন্য প্রদর্শনে রাখা হয়েছিল। বাকিগুলোর জায়গা হয় স্টোরেজে। সেখান থেকেই অনেক কিছু চুরি হয়। এসব ঘটনায় এখনও তদন্ত চলছে।