ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ও বিকল্প বিনিয়োগ উৎসাহিত করতে ব্যাংকের মূলধন সংরক্ষণে ছাড় দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
এতদিন বিকল্প বিনিয়োগে ১০০ টাকা বিনিয়োগ করলে ঝুঁকিভার ১৫০ টাকা ধরে ১০ শতাংশ বা ১৫ টাকা মূলধন সংরক্ষণ করতে হতো। এখন ১০০ টাকা বিনিয়োগ করলে তার ঝুঁকিভার ১০০ টাকা ধরে ১০ শতাংশ বা ১০ টাকা মূলধন রাখতে হবে।
মঙ্গলবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ’ এ সংক্রান্ত সাকুর্লার জারি করেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, নতুন এ সিদ্ধান্তের ফলে এ খাতে ব্যাংকগুলোর মূলধন সংরক্ষণের চাপ কমবে এবং বিকল্প বিনিয়োগে উৎসাহিত হবে।
এর আগে ব্যাংকগুলোর ঝুঁকিভিত্তিক মূলধন পর্যাপ্ততা নিয়ে ২০১৪ সালে নীতিমালা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। ওই নীতিমালার আওতায় কোন খাতে বিনিয়োগে ঝুঁকিভার কী হারে হবে সেটি নির্ধারণ করা হয়। এতে ভেঞ্চার ক্যাপিটালের বিপরীতে ঝুঁকিভার ১৫০ শতাংশ আরোপের নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল।
সার্কুলারে বিষয়টি উল্লেখ করে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে বিকল্প বিনিয়োগ খাতের প্রসারের স্বার্থে ভেঞ্চার ক্যাপিটালসহ বিকল্প বিনিয়োগের আওতাভুক্ত সব খাতে বিনিয়োগের বিপরীতে ১০০ শতাংশ হারে ঝুঁকিভার নির্ধারণ করা হলো।
বাংলাদেশে নতুন এ বিকল্প বিনিয়োগকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। ভেঞ্চার ক্যাপিটাল, বিকল্প বিনিয়োগ বা প্রাইভেট ইক্যুইটি এবং ইমপ্যাক্ট ফান্ড। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ২০১৫ সালের জুনে অল্টারনেটিভ ইনভেস্টমেন্ট বা বিকল্প বিনিয়োগ আইন ২০১৫ প্রকাশ করে। বর্তমানে দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো বিকল্প বিনিয়োগে এগিয়ে আসছে।
২০২২ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এ নির্দেশনা বলবৎ থাকবে। ব্যাংক কোম্পানি আইন ১৯৯১ এর ৪৫ ধারার ক্ষমতাবলে এ নির্দেশনা জারি করা হলো।
এতদিন বিকল্প বিনিয়োগে ১০০ টাকা বিনিয়োগ করলে ঝুঁকিভার ১৫০ টাকা ধরে ১০ শতাংশ বা ১৫ টাকা মূলধন সংরক্ষণ করতে হতো। এখন ১০০ টাকা বিনিয়োগ করলে তার ঝুঁকিভার ১০০ টাকা ধরে ১০ শতাংশ বা ১০ টাকা মূলধন রাখতে হবে।
মঙ্গলবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ’ এ সংক্রান্ত সাকুর্লার জারি করেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, নতুন এ সিদ্ধান্তের ফলে এ খাতে ব্যাংকগুলোর মূলধন সংরক্ষণের চাপ কমবে এবং বিকল্প বিনিয়োগে উৎসাহিত হবে।
এর আগে ব্যাংকগুলোর ঝুঁকিভিত্তিক মূলধন পর্যাপ্ততা নিয়ে ২০১৪ সালে নীতিমালা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। ওই নীতিমালার আওতায় কোন খাতে বিনিয়োগে ঝুঁকিভার কী হারে হবে সেটি নির্ধারণ করা হয়। এতে ভেঞ্চার ক্যাপিটালের বিপরীতে ঝুঁকিভার ১৫০ শতাংশ আরোপের নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল।
সার্কুলারে বিষয়টি উল্লেখ করে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে বিকল্প বিনিয়োগ খাতের প্রসারের স্বার্থে ভেঞ্চার ক্যাপিটালসহ বিকল্প বিনিয়োগের আওতাভুক্ত সব খাতে বিনিয়োগের বিপরীতে ১০০ শতাংশ হারে ঝুঁকিভার নির্ধারণ করা হলো।
বাংলাদেশে নতুন এ বিকল্প বিনিয়োগকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। ভেঞ্চার ক্যাপিটাল, বিকল্প বিনিয়োগ বা প্রাইভেট ইক্যুইটি এবং ইমপ্যাক্ট ফান্ড। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ২০১৫ সালের জুনে অল্টারনেটিভ ইনভেস্টমেন্ট বা বিকল্প বিনিয়োগ আইন ২০১৫ প্রকাশ করে। বর্তমানে দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো বিকল্প বিনিয়োগে এগিয়ে আসছে।
২০২২ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এ নির্দেশনা বলবৎ থাকবে। ব্যাংক কোম্পানি আইন ১৯৯১ এর ৪৫ ধারার ক্ষমতাবলে এ নির্দেশনা জারি করা হলো।
