বৈঠক শেষে সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, সাংস্কৃতিক মন্ত্রণালয়ের শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্ট নামে একটি আইন রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী একটি নির্দেশনা দিয়েছিলেন চলচ্চিত্র শিল্পীদের একটি কল্যাণ ট্রাস্ট আইন করা যায় কি না। এরপর তথ্য মন্ত্রণালয় আইন প্রণয়ন করে এবং এর আগে মন্ত্রিসভায় নীতিগত অনুমোদনের পর আইন মন্ত্রণালয়ের ভেটিং সাপেক্ষে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
যারা এই আইনের অধীনে আসবেন, তারা সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের আইনে তার বেনিফিট পাবেন না। যেকোনো এক জায়গায় নিবন্ধিত থাকবেন এবং সেই ডেটা বেইজ থেকে সাহায্য-সহযোগিতা পাবেন।
ট্রাস্ট পরিচালনায় একটা বোর্ড থাকবে বলে জানিয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, বোর্ডের চেয়ারম্যান হবেন তথ্যমন্ত্রী। বোর্ডের একজন ব্যবস্থাপনা পরিচালক থাকবেন, তিনি সরকার থেকে মনোনীত হবেন।
তাদের কাজ হবে চলচ্চিত্র শিল্পীদের কল্যাণ সাধন, চলচ্চিত্র শিল্পীদের কল্যাণের জন্য বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ, অসমর্থ-অসচ্ছল বা পেশাগত কাজ করতে অক্ষম চলচ্চিত্র শিল্পীকে প্রয়োজনীয় আর্থিক সহায়তা প্রদান, অসুস্থ চলচ্চিত্র শিল্পীদের চিকিৎসার ব্যয় গ্রহণ, দুস্থ-অসচ্ছল চলচ্চিত্র শিল্পীদের মৃত্যু হলে তার পরিবারকে সহায়তা করা।
অর্থসংবাদ/এ এইচ আর ১২:০৭/ ১১:২৪:২০২০