২৪০ জন সাংসদের মধ্যে ৭০ জন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং বহু মুখ্যমন্ত্রীই দিনের পরদিন দিল্লিতে প্রচার চালিয়েছেন এবং ভোটারদের সঙ্গে রাতে তাঁবু খাটিয়ে থেকেছেন। কেন্দ্রীয় নেতাদের স্ট্রিট কর্নার, ২০০ অথবা ৩০০ জনের মধ্যে সভা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। ২০ দিনে ১০,০০০টি সভা করা হয় বিজেপির তরফে।
দলের জন্য ভোট প্রার্থনা করে বাড়ি বাড়ি প্রচার চালিয়েছেন অমিত শাহ, এবারের ভোটে তুলে ধরা হয়েছিল নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে শাহিনবাগের প্রতিবাদ, বিক্ষোভকে।
দিল্লিতে প্রচারসভায় তিনি বলেন, “৮ ফেব্রুয়ারি যখন আপনি বোতাম টিপবেন, এমনই ক্ষুব্ধতার সঙ্গে ভোট দেবেন, যাতে তা শাহিনবাগেও বোঝা যায়”। ভোটের ফলাফল “সবাইকে চমকে দেবে” বলেও দাবি করেন প্রাক্তন বিজেপি সভাপতি।