মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করেছেন সংগীত প্রযোজকদের সংগঠন এমআইবি’র মহাসচিব ও সিএমভি’র কর্ণধার এসকে সাহেদ আলী পাপ্পু।
তিনি জানান, করোনা পজিটিভ হয়ে ৪ ডিসেম্বর থেকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন সেলিম খান। গতকাল (৯ ডিসেম্বর) দুপুর থেকে টানা ২০ ঘণ্টা লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়। বৃহস্পতিবার সকাল নাগাদ সেটিও আর কাজ করছিলো না।
সংগীতার সিইও রবিন ইমরান জানান, অদ্য বাদ আসর রাজধানীর লক্ষ্মীবাজার সেলিম খানের বাসভবনের সামনে জানাজা শেষে জুরাইন গোরস্থানে দাফন করা হবে।
৮০-এর দশকে সেলিম খানের হাত ধরে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান সংগীতার জন্ম। রাজধানীর পাটুয়াটুলী তথা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সংগীত প্রযোজনা-পরিবেশনা প্রতিষ্ঠান হিসেবে সংগীতা নিজের অবস্থান ধরে রাখে টানা চার দশক। প্রতিষ্ঠানটি এখনও প্রযোজনা অব্যাহত রেখেছে।
ধারণা করা হয়, এ পর্যন্ত দেশের সবচেয়ে বড় সংগীত ক্যাটালগ রয়েছে সংগীতা তথা সেলিম খানের ব্যানারে।