যাকে ইরানের প্রভাব মোকাবেলায় অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইলের পক্ষে আঞ্চলিক সমর্থন বাড়াতে ট্রাম্প প্রশাসনের শেষ মুহূর্তের কূটনৈতিক সফলতা হিসেবে দেখা হচ্ছে। সম্প্রতি সংযুক্ত আরব আমিরাত, বাহরাইন ও সুদানের সঙ্গে শান্তিচুক্তি হয়েছে ইসরাইলের।
ট্রাম্প লিখেছেন– আজ আরেকটি ঐতিহাসিক সফলতা অর্জিত হয়েছে। আমাদের দুই মহান বন্ধু ইসরাইল ও মরক্কো পরিপূর্ণ কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনে রাজি হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি স্থাপনে এটি একটি বড় সফলতা।
হোয়াইট হাউস বলছে, ট্রাম্প ও মরক্কোর বাদশাহ ষষ্ঠ মোহাম্মদ এ বিষয়ে একমত হয়েছেন যে, ইসরাইলের সঙ্গে মরক্কো কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন এবং আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা এগিয়ে নিতে অর্থনেতিক ও সাংস্কৃতিক সহযোগিতা সম্প্রসারিত করবে।
চুক্তিতে বলা হয়, রাবাত ও তেলআবিবে একটি যোগাযোগ অফিস খোলা হবে। পরে দূতাবাস স্থাপন করা হবে। সব ইসরাইলির জন্য ইসরাইল থেকে মরক্কোয় সরাসরি ফ্লাইটের অনুমোদন দেবে মরক্কো।