প্রকাশিত এক বিবৃতিতে জনসন বলেন, আমি আজ একথা বলতে পেরে আনন্দিত যে ব্রিটেন যত দ্রুত সম্ভব বিদেশের জীবাশ্ম জ্বালানি প্রকল্পের জন্য করদাতাদের সমর্থন বন্ধ করবে।
অনুন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোয় জীবাশ্ম জ্বালানি উত্তোলন, পরিমার্জন ও বিদ্যুৎকেন্দ্র তৈরিতে সহায়তার জন্য কয়েকশ কোটি পাউন্ড প্রেরণের জন্য সমালোচিত হয়ে আসছে ব্রিটেন। এবার ‘খুব সীমাবদ্ধ ব্যতিক্রম’ ছাড়া এ অর্থায়ন শিগগিরই শেষ করার প্রতিশ্রুতি দেয়া হলো।
জলবায়ু জরুরি অবস্থা, বনজ, সমুদ্রের অভয়ারণ্য ও প্লাস্টিকদূষণের বিরুদ্ধে কাজ করা গ্রিনপিস ইউকের পলিসি ডিরেক্টর ডগ পারার বলেন, বিদেশী জীবাশ্ম জ্বালানি প্রকল্পের অর্থায়ন বন্ধের ঘোষণা দেয়া সত্যিই একটি স্বাগত পদক্ষেপ।
জনবায়ু সংকট মোকাবেলা খ্রিস্টান এইডের ক্যাম্পেইনের প্রধান ও আইনজীবী পিট মুরি বলেন, আবিষ্কৃত হওয়া ৮০ শতাংশ জীবাশ্ম জ্বালানি মাটিতে ফেলে রাখা দরকার।
যুক্তরাজ্য সরকারের এ সতর্কতা মেনে চলা এবং বিদেশে জীবাশ্ম জ্বালানির প্রতি সমর্থন বন্ধ করার অধিকার রয়েছে। জলবায়ু সংকট সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখা উন্নয়নশীল দেশগুলোয় জীবাশ্ম জ্বালানি বর্জন ও পরিবেশবান্ধব জ্বালানির ব্যবহার ত্বরান্বিত করতে প্রচুর বিনিয়োগের প্রয়োজন। এ বিনিয়োগ দেশগুলোর অগ্রগতি ত্বরান্বিত করতে এবং জলবায়ু জরুরি অবস্থা মোকাবেলা করতে পারে।