সূত্র জানিয়েছে, আরো এক বিলিয়ন ডলার জানুয়ারিতে শোধ করবে দেশটি। চীন পাকিস্তানকে বিশাল অংকের এই এই ঋণ স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অব ফরেন এক্সচেঞ্জ বা বাণিজ্যিক ঋণ হিসেবে দিচ্ছে না।
পাকিস্তান-চীন ২০১১ সালে স্বাক্ষরিত কারেন্সি-সোয়াপ এগ্রিমেন্টের (সিএসএ) আকার আরো ১০০০ কোটি চায়না ইয়েন বা প্রায় ১৫০ কোটি ডলার বাড়াতে একমত হয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে পাকিস্তানকে এই বাণিজ্যিক সুবিধা দিচ্ছে চীন।