এ অভিনেতার পুত্রবধূ জাহিদা ইসলাম জেমি বলেন, আজ শনিবার মাগরিব নামাজের পর রাজধানীর বনানীতে সমাহিত করা হবে তাকে। দুপুরের আগে হাসপাতাল থেকে আবদুল কাদেরের মরদেহ নিয়ে যাওয়া হবে মিরপুর ডিওএইচএসে। সেখানেই পরিবার নিয়ে বাস করতেন তিনি। ডিওএইচএস জামে মসজিদে বাদ জোহর অনুষ্ঠিত হবে তার প্রথম জানাজা।
‘তবে আরও কোনো জানাজা হবে কি না সেটি এখনো বলতে পারছি না। কয়েকটি প্রতিষ্ঠান থেকে বাবার মরদহে নিয়ে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। যদি সময় ও সুযোগ হয় তবে বাবার কর্মস্থল হিসেবে সেসব প্রতিষ্ঠানে তার মরদেহ নেয়া হতেও পারে। জানাজাও অনুষ্ঠিত হতে পারে- যোগ করেন জেমি।
তার আগে রাজধানীর সেগুনবাগিচার শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গণে মরদেহ নিয়ে যাওয়া হবে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য। বিকেল সাড়ে ৩টা থেকে আবদুল কাদেরকে শ্রদ্ধা জানানো যাবে শিল্পকলা একাডেমিতে।
তিনি বলেন, ’দুপুরের আগে হাসপাতাল থেকে আবদুল কাদেরের মরদেহ নিয়ে যাওয়া হবে মিরপুর ডিওএইচএসে। সেখানেই পরিবার নিয়ে বাস করতেন তিনি। ডিওএইচএস জামে মসজিদে বাদ জোহর অনুষ্ঠিত হবে তার প্রথম জানাজা।সেখান থেকে বাবার মরদেহ বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে নেয়া হবে বলে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। দীর্ঘদিন বাবা কাজ করেছেন যাদের সঙ্গে তারা উনাকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে চান’।
‘কোথাও কেউ নেই’ নাটকের চরিত্র ‘বদি’ খ্যাত আবদুল কাদেরের জন্ম মুন্সীগঞ্জ জেলার টঙ্গীবাড়ী থানার সোনারং গ্রামে। তার বাবা মরহুম আবদুল জলিল। মা মরহুমা আনোয়ারা খাতুন। স্ত্রী খাইরুননেছা কাদেরের সঙ্গে সুখের দাম্পত্যে তিনি এক ছেলে ও এক মেয়ের জনক। রেখে গেছেন নাতি-নাতনিসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী ও বন্ধু স্বজন।