তবে টিকা নেয়ার বিষয়ে যুবরাজ সালমানের কোন প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
করোনা রোধে কোন প্রতিষ্ঠানের টিকা যুবরাজকে দেয়া হয়েছে তাও নিশ্চিত করা হয়নি। চলতি মাসের শুরুর দিকে ফাইজার-বায়োএনটেকের ভ্যাকসিনের প্রথম চালান পৌঁছায় সৌদি আরবে। ধারণা করা হচ্ছে, যুবরাজ সালমান ফাইজারের ভ্যাকসিন নিয়েছেন।
মার্কিন নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বিনইয়ামিন নেতানিয়াহুসহ বিশ্বের কয়েক দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের মতো টিকা নিলেন তিনি।
করোনার সংক্রমণ এবং মৃত্যু ঝুঁকি এড়াতে নিজে ভ্যাকসিন নিয়ে দেশটির নাগরিকদের অনুপ্রেরণা দেয়ায় যুবরাজের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. রাবিয়াহ।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, ভিশন ২০৩০ কাঠামোর আওতায় নীতি হচ্ছে প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ উত্তম। আমাদের দেশের নাগরিকদের স্বাস্থ্যের বিষয়টিতে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। সে কারণেই নিরাপদ ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ভ্যাকসিনের অনুমোদন দিয়েছে সৌদি সরকার। সঠিক সময়ে সৌদির স্থানীয় বাসিন্দা ও নাগরিকদের টিকা প্রদানের কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে।
সৌদি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েল তথ্য মতে, দেশটিতে এ পর্যন্ত ৩ লাখ ৬১ হাজার মানুষের করোনা শনাক্ত করা হয়েছে। এরমধ্যে বেশিরভাগ নাগরিক সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। আর ৬ হাজারের বেশি মানুষ কোভিড আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।