যে ছ'জনকে মন্ত্রী হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে তাঁদের অন্যতম মণীশ সিসোদিয়া। সিসোদিয়ার সাংবাদিকতায় ডিপ্লোমা রয়েছে। তিনি ২০০৬ সাল থেকে কেজরিওয়ালের সঙ্গে রয়েছেন। সাংবাদিকতা থেকে রাজনীতিতে আসা মণীশ সেই সময় কেজরিওয়াল ও আরও কয়েক জনের সঙ্গে এক অবাণিজ্যিক জনস্বার্থ গবেষণা সংস্থা স্থাপন করেছিলেন।
সত্যেন্দ্র জৈন স্থাপত্যবিদ্যার স্নাতক। একসময় সরকারি আধিকারিক থাকা সত্যেন্দ্র আন্না হাজারের দুর্নীতি বিরোধী আন্দোলনে যোগ দিয়েছিলেন। তিনিই আম আদমি পার্টির প্রতিষ্ঠাতা। ২০১৩ ও ২০১৫ সালেও কেজরিওয়ালের মন্ত্রিসভায় ছিলেন তিনি।
সমাজবিদ্যায় স্নাতকোত্তর গোপাল রাই ২০১৫ সালে প্রথমবার নির্বাচনে জেতেন এবং দিল্লি মন্ত্রিসভায় যোগ দেন।
রাজেন্দ্র পাল গৌতম একজন আইনের স্নাতক। তিনি ২০১৪ সালে আপে যোগ দেওয়ার আগে একজন আইনজীবী হিসেবে প্র্যাকটিস করতেন। ২০১৫ সালে তিনি বিধানসভা নির্বাচনে জয়ী হন।
কৈলাস গেহলত আইনে স্নাতকোত্তর। ২০১৫ সালের বিধানসভা নির্বাচনে তিনি জয়ী হন। দিল্লি কোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী কৈলাস ১৬ বছর প্র্যাকটিস করেছেন।
ইমরান হোসেন জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া থেকে স্নাতক। তিনিও ২০১৫ সালেই প্রথমবার বিধানসভা নির্বাচনে জয়ী হন।
শপথগ্রহণের আগে শনিবার কেজরিওয়াল তাঁর মন্ত্রীদের একটি নৈশভোজে আমন্ত্রণ জানান। দলীয় সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে এনডিটিভি জানায়, সেই সময় আগামী পাঁচ বছরের পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করেন তাঁরা।
২০১৫ সালে ১৪ ফেব্রুয়ারি শপথ নিয়েছিলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। রামলীলা ময়দানেই হয়েছিল অনুষ্ঠান। তার আগে ২০১৩ সালে তাঁর প্রথম শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানও রামলীলা ময়দানেই হয়েছিল।