গুটেনবার্গ চলচ্চিত্র উৎসবের ‘ইঙ্গমার বার্গম্যান অ্যাওয়ার্ড’ বিভাগে মনোনয়ন পেয়ে এই পরিচালক বলেন, ‘আমি যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলাম, তখন বাংলাদেশ ফিল্ম ইনস্টিটিউটে ইঙ্গমার বার্গম্যানের ছবি দেখি। “দ্য সেভেনথ সিল”, “দ্য সাইলেন্স” আমার দেখা প্রথম মাস্টার ফিল্ম। এরপর একে একে আমি বার্গম্যানের বেশ কিছু সিনেমা দেখি। “ওয়াইল্ড স্ট্রবেরিস”, “পারসোনা”, “উইন্টার লাইট”, “দ্য টর্চ”, “সামার উইথ মনিকা”—এই ছবিগুলো দেখে সিনেমা নিয়ে আমার প্রচলিত ধারণা ভাঙে।
সিনেমা যে সমাজের কথা বলে, ব্যক্তির চিন্তার জগতের কথা বলে, জীবন, মৃত্যু আর ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে মানুষের বিশ্বাসের কথা বলে—এটা জেনে ২০ বছরের এই আমি মনে মনে ঠিক করলাম, আমিও সিনেমা বানাব। তা ছাড়া আমার সঙ্গে আর যে ছবিগুলো মনোনয়ন পেয়েছে, সেগুলো গত বছর বিশ্ব চলচ্চিত্রের বড় আসরগুলোতে ঘটা করে উদযাপিত হয়েছে। সব মিলিয়ে এ বিভাগে মনোনয়ন পাওয়া আমার জন্য খুবই আনন্দ আর সম্মানের।’