তিনি তার স্ট্যাটাসে লিখেছেন, জাপানে আতঙ্কে মানুষ! সুপারশপগুলো খালি হয়েছে গতকালই।নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস গুলোও মার্কেট থেকে নিমিষে শেষ হয়ে যাচ্ছে! আজ কয়েকটি সুপারশপে গিয়ে ফেরত আসলাম... আর মাস্ক এর কথা নাই বা বলি! ১৫ দিন থেকে ঘুরছি কিন্তু পাচ্ছি না! করোনা ভাইরাসের কারণে চীনের সাথে যোগাযোগ বন্ধ। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র আসছে না। সামনে কি হবে মহান আল্লাহ জানে।
এদিকে করোনাভাইরাসে শুধুমাত্র চীনের মূল ভূখণ্ডেই আক্রান্ত হয়েছে ৭৮ হাজার ৮২৪ জন, মারা গেছে ২ হাজার ৭৮৮ জন। অপরদিকে, দক্ষিণ কোরিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা ২ হাজার ২২ এবং মৃত্যু হয়েছে ১৩ জনের।
সর্বশেষ নিউজিল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস, নাইজেরিয়া, বেলারুশ ও লিথুয়ানিয়াও নিজেদের দেশে প্রথম করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রোগী পাওয়ার খবর নিশ্চিত করেছে। এশিয়া, ইউরোপ, আমেরিকা, আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া-কোনো মহাদেশ বাদ যায়নি এই ভাইরাসের আক্রমণ থেকে।
বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবকে ‘সর্বোচ্চ ঝুঁকি’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। সংস্থাটির ঝুঁকি নির্ণয়ে এটি সর্বোচ্চ ধাপ। সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় এক সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান ড. টেড্রস অ্যাডহানম গেব্রেইয়েসুস এই ঘোষণা দেন বলে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।