এর আগে গত ১ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারের নির্বাচিত নেত্রী অং সাং সুচি এবং তার দলের বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করে দেশটির সেনাবাহিনী। পরে দেশটিতে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়। এর প্রতিবাদে মিয়ানমারে শুরু হয় অভ্যুত্থানবিরোধী মিছিল।
মিয়ানমারের ক্যাথলিক কার্ডিনাল চার্লস মাং বো একটি টুইট বার্তায় বলেন, মিয়ানমার একটি রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয় যে, রবিবার সকাল থেকেই পুলিশ সদস্যরা মিয়ানমারের রাজধানী ইয়াঙ্গুনে ফাঁকা গুলি ছোড়ে। এছাড়া আন্দোলনকারীদের দমাতে স্টান গ্রেনেড, টিয়ার গ্যাসও ব্যবহার করা হয়।
মিয়ানমারের রাজনীতিবিদ কিউ মিন এইচটিকে জানান, দেশটির দক্ষিণে অবস্থিত দাউই শহরে পুলিশের গুলিতে তিন জন নিহত হয়েছেন । এছাড়া আহত হয়েছেন বেশ কয়েছেন।
এছাড়া মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম মিয়ানমার নাও-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, মান্ডলে শহরেও পুলিশের গুলিতে দুই আন্দোলনকারী নিহত হয়েছে। এ নিয়ে জানতে চাইলে মিয়ানমার পুলিশের পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য করা হয়নি।