গত বছরের নভেম্বর মাস থেকে একটানা লকডাউনের কারণে জার্মানির মানুষের ধৈর্য্যের বাঁধ অনেকটাই দুর্বল হয়ে পড়ছে। তারপরও ভাইরাসটি নির্মুল না হওয়ায় এ সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে প্রশাসনকে। দেশটিতে প্রতিদিনই কয়েক হাজার মানুষের করোনা শনাক্ত হওয়ার পাশিপাশি প্রাণ হারাচ্ছেন শত শত ভুক্তভোগী।
করোনা সংক্রমণের হার নিয়ন্ত্রণে রাখতে সীমান্তে কড়াকড়িও বাড়ানো হচ্ছে। ফ্রান্সের মোজেল জেলায় মারাত্মক পরিস্থিতির কারণে মঙ্গলবার থেকে জার্মানিতে অবাধ প্রবেশের সুযোগ বন্ধ রাখা হয়েছে। সেই অঞ্চলে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে আসা করোনা সংস্করণ মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে৷ এর আগে চেক প্রজাতন্ত্র ও অস্ট্রিয়া সীমান্তের কিছু অংশকেও এমন ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার তালিকায় রাখা হয়েছিল৷ ফ্রান্স এমন একতরফা সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছে। তবে শেষ পর্যন্ত উভয় পক্ষই সীমান্তে সমন্বয়ের প্রশ্নে ঐকমত্যে এসেছে।