ব্যাংকগুলো হলো-রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সোনালী, জনতা, বেসরকারি খাতের পূবালী, যমুনা, ন্যাশনাল, প্রাইম, সাউথইস্ট, মার্কেন্টাইল ও আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক। এর মধ্যে সোনালী ব্যাংককে আড়াই লাখ এবং অন্য ব্যাংকগুলোকে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।
গত ৩ মার্চ ব্যাংকগুলোর বিরুদ্ধে এ শাস্তিমূলক ব্যবস্থার কথা জানিয়ে চিঠি পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। চিঠিতে বলা হয়, ২০১৫ সালের ৭ ডিসেম্বর এবং ২০১৯ সালের ২১ মে জারি করা সার্কুলারের নির্দেশনা অমান্য করায় এ জরিমানা করা হলো।
৭ কর্মদিবসের মধ্যে ব্যাংকগুলোকে জরিমানার অর্থ পরিশোধ করতে চিঠিতে বলা হয়েছে। কোনো ব্যাংক জরিমানার অর্থ পরিশোধ না করলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিসের সঙ্গে রক্ষিত হিসাব থেকে সমন্বয় করা হবে।
ওই সার্কুলারে বলা হয়, তফসিলি ব্যাংক কর্তৃক বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্যারান্টিতে নোট জমাদানকালে পুনঃপ্রচলনযোগ্য, অপ্রচলনযোগ্য এবং মিউটিলেটেডয়ে তিন ভাগে বিভক্ত করে জমা দিতে হবে।
পুনঃপ্রচলনযোগ্য নোটের সঙ্গে অপ্রচলনযোগ্য, মিউটিলেটেড ও দাবিযোগ্য নোট; অপ্রচলনযোগ্য নোটের সঙ্গে পুনঃপ্রচলনযোগ্য, মিউটিলেটেড ও দাবিযোগ্য নোট এবং মিউটিলেটেড নোটের সঙ্গে পুনঃপ্রচলনযোগ্য, অপ্রচলনযোগ্য ও দাবিযোগ্য নোট যেন মিশ্রিত না থাকে তা নিশ্চিত করতে হবে।