শনিবার (১৭ এপ্রিল) দুপুর ২টায় বরেণ্য এই মহাতারকার দাফনকার্য সম্পন্ন হয়।
এর আগে বাদ জোহর কবরস্থান প্রাঙ্গণে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
কবরীর জানাজায় অংশ নিয়েছেন চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি সোহানুর রহমান সোহান, সাবেক সভাপতি মুশফিকুর রহমান গুলজার, শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর ও সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খানসহ চলচ্চিত্র অঙ্গনের বেশ কয়েকজন। এছাড়া কবরীর পারিবার ঘনিষ্ঠজনরা ছাড়াও রাজনীতি সহকর্মীরা অংশ নেন।
এর আগে বেলা ১২টায় শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতাল থেকে কবরীর মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় রাজধানীর গুলশানে তার নিজ বাসায়। সেখান থেকে মরদেহ দাফনের জন্য বনানী কবরস্থানে নেওয়া হলে তাকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়।
গত ৫ এপ্রিল কবরীর নমুনা পরীক্ষায় করোনা ভাইরাসের রিপোর্ট পজিটিভ আসে। এরপর ওইদিন রাতেই তাকে কুর্মিটোলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল থেকে স্থানান্তর করা হয়। ৮ এপ্রিল দুপুরে তাকে শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের আইসিইউতে নেওয়া হয়। ১৫ এপ্রিল নেওয়া হয় লাইফ সাপোর্টে। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার দিনগত রাত ১২টা ২০ মিনিটে না ফেরার দেশে চলে যান নন্দিত এই অভিনেত্রী।