রোববার (২ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করেছে।
সার্কুলারে বলা হয়, ‘এখন থেকে বাৎসরিক কোটা সীমার মধ্য থেকে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের মনোনীত কর্মকর্তার নামে দুই হাজার মার্কিন ডলারের আন্তর্জাতিক ক্রেডিট ও প্রিপেইড কার্ড ইস্যু করা যাবে। তবে কার্ডের মাধ্যমে এবং প্রচলিত ব্যাংকিং ব্যবস্থার আওতায় বিদেশে প্রেরিত অর্থের পরিমাণ ১০ হাজার মার্কিন ডলারের বেশি হতে পারবে না। অনুমোদিত ডিলার ব্যাংকগুলো বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন বিধিবিধান, করাদি/ভ্যাট কর্তন ও জমা, ই-ক্যাবের সুপারিশসহ বিষয়গুলো পরিপালন করবে।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের জারি করা সার্কুলারের প্রশংসা করে খাত সংশ্লিষ্টরা বলেন, ই-কমার্স পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বৈদেশিক ব্যয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়াই বিদেশে প্রেরণ করা যাবে। ফলে সংশ্লিষ্ট ব্যয় প্রেরণের কোনো ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে না।
ঘোষিত নীতিমালার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট জানান, বৈদেশিক লেনদেন ব্যবস্থা প্রতিনিয়ত সময়োপযোগী করা হচ্ছে। র্যামিটেন্স সুবিধার ফলে ই-কমার্সের ব্যবসায়িক কার্যক্রম সহজ হবে।
২০১৫ সালে শুরু হওয়া ই-ক্যাবের বর্তমানে সদস্য প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৭০০টি।