কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘সরকারের প্রজ্ঞাপন পাওয়ার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আগামীকাল (রোববার) সরকারের প্রজ্ঞাপনের পরিপ্রেক্ষিতে মিটিং করে সিদ্ধান্ত নেবে বাংলাদেশ ব্যাংক।’
এদিকে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘কঠোর লকডাউনে জরুরি সেবা ছাড়া বন্ধ থাকবে সবকিছু। তবে অর্থবছর শেষ হওয়ায় আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও হিসাবসংক্রান্ত কিছু অফিস সীমিত পরিসরে খোলা রাখা হবে।’
এর আগে করোনা সংক্রমণের কারণে সীমিত আকারে ব্যাংক খোলা সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। পরবর্তীতে সংক্রমণ কমতে থাকায় বিকাল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলার সিদ্ধান্ত হয়। তবে এবারের কঠোর লকডাউনে ব্যাংক সীমিত আকারে খোলা থাকবে না বন্ধ হবে সেই বিষয়ে শনিবার জানা যাবে।
করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে সোমবার (২৮ জুন) থেকে সারাদেশে ৭ দিনের কঠোর লকডাউন। শুক্রবার (২৫ জুন) সন্ধ্যায় তথ্য অধিদপ্তরের প্রধান তথ্য অফিসার সুরথ কুমার সরকারের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, লকডাউন চলাকালে জরুরি সেবা ব্যতীত সব সরকারি-বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে। এ ছাড়া জরুরি পণ্যবাহী ব্যতীত সকল প্রকার যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। অ্যাম্বুলেন্স ও চিকিৎসা সংক্রান্ত কাজে শুধু যানবাহন চলাচল করতে পারবে। জরুরি কারণ ছাড়া বাইরে কেউ বের হতে পারবে না।