যুক্তরাষ্ট্রের এগরিকালচার্স ফুড ডেটা সেন্ট্রাল বিভাগের তথ্য অনুযায়ী এক কাপ অর্থাৎ ২৪৫ গ্রাম রান্না করা বা সেদ্ধ করা মিষ্টিকুমড়ায় (লবণ ছাড়া) রয়েছে প্রোটিন, আঁশ বা ফাইবার, ক্যালরি, ফ্যাট ও কার্বোহাইড্রেট। এতে কোলেস্টরল নেই।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, মিষ্টিকুমড়ায় রয়েছে ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি, ভিটামিন-ই, রিবোফ্লোবিন, পটাশিয়াম, কপার, ম্যাঙ্গানিজ, থায়ামিন, ভিটামিন-বি-৬, প্যানটোথেনিক অ্যাসিড, নিয়াসিন, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম ও ফসফরাস।
স্বাস্থ্য-পরামর্শ বিষয়ক ওয়েবসাইট হেলথলাইনে বলা হয়েছে, মিষ্টিকুমড়ায় ভিটামিন-কে, থায়ামিন, পটাশিয়াম, থায়ামিনসহ একাধিক পুষ্টি উপাদান রয়েছে। চোখ ও ত্বকের রোগ এবং হৃদরোগ থেকে এটি সুরক্ষিত রাখে।
কীভাবে এটি খাবেন?
বিভিন্ন খাবারের সঙ্গে মিষ্টিকুমড়া খাওয়া যায়। অনেকেই সকালবেলায় মিষ্টিকুমড়া দিয়ে রুটি খান। বিকেলবেলায় কাস্টার্ডের সঙ্গেও এটি খান। মিষ্টিকুমড়ার প্যানকেকও কম জনপ্রিয় নয়।
চলুন মিষ্টি কুমড়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিই-
১. রাতকানা রোগ থেকে সুরক্ষা দেয়। একই সঙ্গে দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়।
২. ত্বকের রোগের জন্য উপকারী।
৩. মেদ কমাতে সাহায্য করে।
৪. সর্দি-কাশি ও ঠাণ্ডা লাগার সমস্যা থেকে সুরক্ষিত থাকা যায়।
৫. হজম শক্তি বাড়ায় ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।