কিন্তু খুব সম্ভবত এবার জিম্বাবুয়ে সফরে তাও পারবেন না। এবার ঈদ উল আজহার নামাজ সম্ভবত মসজিদ বা ঈদগাহে গিয়ে আদায় করা হবে না ক্রিকেটারদের।
সেটা অন্য কোন কারণে নয়। করোনা প্রটোকলে বাংলাদেশের আসলে টিম হোটেল ও মাঠ ছাড়া অন্য কোথাও যাওয়ার সুযোগ নেই। এছাড়া ঈদের দিনই রয়েছে সফরের তৃতীয় ওয়ানডে। তাই সকালবেলাই মাঠে চলে যেতে হবে টাইগারদের।
জিম্বাবুয়ে সফরে টিম বাংলাদেশ লিডার আহমেদ সাজ্জাদুল আলম ববি জাগো নিউজকে এ তথ্য জানিয়ে বলেন, এখানে (হারারেতে) জৈব সুরক্ষা বলয়ে আমাদের যেখানে সেখানে যাওয়ায় আছে কড়া নিষেধাজ্ঞা। আমরা টিম হোটেল আর মাঠের বাইরে কোথাও যেতে পারব না। তাই মসজিদে গিয়ে ঈদের নামাজ পড়ার সুযোগ নেই।
করোনার কারণে বেশ কয়েক মাস ঘরে বন্দী থাকলেও ধীরে ধীরে মাঠে ফিরেছে ক্রিকেট। কঠোর কোভিড প্রটোকল মেনে জৈব সুরক্ষা বলয়ে থেকে এখন ক্রিকেটাররাও বিশ্বজোড়া খেলায় ব্যস্ত। টাইগাররাও ঐ কঠিন জৈব সুরক্ষা বলয় মেনেই সফর করছেন। দেশে ও বিদেশে খেলছেন।
যেহেতু তারা টিম হোটেলে একসঙ্গে জৈব সুরক্ষা বলয়ে আছেন। তাই ঈদের নামাজ আদায় করতে মসজিদে যাওয়া মানে সেই জৈব সুরক্ষা বলয় ভেঙে ফেলা। তা করা যাবে না। সুরক্ষা বলয়ে থেকেই খেলতে হচ্ছে। সব দল তাই করছে। জৈব সুরক্ষা বলয়ে থাকার শর্ত মেনেই চলছে সকল খেলা।