দুই প্রেসিডেন্টের আলাপচারিতার পর একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছে হোয়াইট হাউস। সেখানে বলা হয়, ফোনালাপে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে কৌশলগত বিভিন্ন বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। যেসব ক্ষেত্রে দুই দেশের অভিন্ন স্বার্থ রয়েছে এবং যেসব ক্ষেত্রে দুই দেশের স্বার্থ, মূল্যবোধ ও দৃষ্টিভঙ্গিতে ভিন্নতা রয়েছে, সেগুলো নিয়ে কথা হয়েছে।
আধিপত্য বিস্তারে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিযোগিতা যেন দ্বন্দ্বের দিকে মোড় না নেয়, তা নিয়ে দায়িত্বশীল থাকার বিষয়টিও বাইডেন ও সি চিন পিংয়ের ফোনালাপে উঠে এসেছে বলে বিবৃতিতে জানিয়েছে হোয়াইট হাউস।
বিভিন্ন কারণে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক তলানিতে ঠেকেছে। বিগত কয়েক দশকের মধ্যে এ মুহূর্তে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কের বোঝাপড়া সবচেয়ে খারাপ সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এর পেছনে কাজ করছে বাণিজ্যিক দ্বন্দ্ব, গুপ্তচরবৃত্তি ও করোনা মহামারির উৎসসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো। জো বাইডেন ক্ষমতায় আসার পর থেকে এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো দুই দেশের প্রেসিডেন্টের মধ্যে আলাপ হলো। সূত্র: রয়টার্স।