স্বল্প থেকে মাঝারি মাত্রার উপসর্গের করোনা রোগীদের ক্ষেত্রে এটি বেশি কার্যকরী। যারা হাসপাতালে ভর্তি বা করোনার উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে এবং যাদের জন্য করোনার বিকল্পগুলি চিকিৎসা প্রযোজ্য তাদের চিকিৎসায় মলনুপিরাভিরের প্রয়োগ প্রযোজ্য হবে না।
শুধু চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন সাপেক্ষে মলনুপিরাভির সেবন করা যাবে। করোনা শনাক্তের পর এবং লক্ষণ শুরু হওয়ার পাঁচ দিনের মধ্যে মলনুপিরাভির সেবন শুরু করা উচিত।
মলনুপিরাভির ১৮ বছরের কম বয়সী রোগীদের ব্যবহারের জন্য অনুমোদিত নয় কারণ মলনুপিরাভির হাড় এবং তরুণাস্থির বৃদ্ধিকে প্রভাবিত করতে পারে।
এদিকে আমাদের দেশেও ৯ নভেম্বর করোনাভাইরাসের চিকিৎসায় মুখে খাওয়ার নতুন ওষুধ ‘মলনুপিরাভির’ অ্যান্টিভাইরাল ট্যাবলেট জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর।
সর্দি-জ্বরের চিকিৎসার জন্য তৈরি করা ‘মলনুপিরাভির’বড়ি করোনা আক্রান্ত রোগীর সেবায় পরীক্ষামূলকভাবে প্রয়োগ করে আশানুরূপ ফল পাওয়া গেছে। এই বড়ি সেবনে হাসপাতালে ভর্তি বা মৃত্যুর ঝুঁকি অর্ধেক কমেছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।