বিবৃতিটি এমন সময়ে প্রকাশিত হয়েছে যখন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে রাশিয়ার নীরব যুদ্ধ এবং চীনের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে মতপার্থক্য চলছে।
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য রাষ্ট্রগুলো বলছে, পারমানবিক শক্তিধর দেশগুলোর মধ্যে যুদ্ধ এড়াতে এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজা করা প্রয়োজন। তারা বলছে, ‘আমরা নিশ্চিত যে পারমানবিক যুদ্ধে কখনোই জয়ী হওয়া যাবে না এবং কখনোই যুদ্ধে জড়ানো উচিৎ নয়’।
আগ্রাসন এবং যুদ্ধ এড়িয়ে পারমানবিক অস্ত্র যেন শুধুমাত্র প্রতিরক্ষামূলক কাজে ব্যবহার করা হয় তা নিশ্চিত করতে চায় শক্তিধর রাষ্ট্রগুলো।
পারমানবিক অস্ত্র প্রথমেই ব্যবহারে চীনের ‘না নীতি’ আছে জানিয়ে দেশটির উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাঝাও সু বলেছেন, ‘যৌথ বিবৃতি পারস্পরিক আস্থা বৃদ্ধি করবে’।
বিবৃতিতে ফ্রান্স জানিয়েছে, তারা পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণে দ্বিপাক্ষিক এবং বহুপাক্ষিক পন্থা অব্যাহত রাখবে।
বিভিন্ন সময় চীন ও রাশিয়াকে নতুন অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তিতে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে ওয়াশিংটন। -রয়টার্স